নতুনধরা বাংলাদেশের আবাসন খাতে মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণ করছে
প্রকাশ : ২৬ জুলাই ২০২৫, ১৬:১৭ | অনলাইন সংস্করণ
এস আর হাসান চৌধুরী খালেদ:

নতুনধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. সাদী-উজ-জামান বলেন, পদ্মা সেতু সংলগ্ন ৩০০ ফিট ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের সঙ্গেই গড়ে উঠছে, আবাসন প্রকল্প ‘নতুনধরা’- নতুন প্রজন্মের নতুন পৃথিবী। ঢাকার ব্যবসায়িক প্রাণকেন্দ্র মতিঝিল থেকে মাত্র ১৮ কিলোমিটার দূরে পরিবেশবান্ধব এই আবাসন প্রকল্প। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, প্রকল্পের সঙ্গে ৪টি সরকারি সড়কের সরাসরি সংযোগ রয়েছে। প্রফেশনাল রিয়েল এস্টেট ট্রেইনিং ইনস্টিটিউটের ফাউন্ডার ড. মো. সাদী-উজ-জামান যিনি দেশের প্রথম ‘প্রফেশনাল ডক্টরাল সার্টিফিকেট ইন রিয়েল এস্টেট ম্যানেজমেন্ট’ অর্জন করেন, তাঁর সুদক্ষ তত্ত্বাবধানে গড়ে উঠছে শতভাগ পরিবেশবান্ধব সুপরিকল্পিত আবাসন প্রকল্প ‘নতুনধরা’।
তিনি বলেন, মুন্সীগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান ও শ্রীনগর উপজেলার মোট তিনটি ইউনিয়ন জুড়ে বিস্তৃত এই আবাসন প্রকল্প। পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক অবস্থানগত ছাড়পত্রপ্রাপ্ত, অতি মূল্যবান ইআইএ (এনভায়রনমেন্টাল ইম্পেক্ট এসেসমেন্ট) অনুমোদনপ্রাপ্ত ও পরিবেশের চূড়ান্ত অনুমোদন পরিবেশগত ছাড়পত্রপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান নতুনধরা এসেটস লিমিটেড স্বচ্ছতার সঙ্গে আস্থা ফেরাতে আপোসহীন। ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ছাড়পত্র/অনুমোদন পেয়েছে নতুনধরা এসেটস লিমিটেড। রিয়েল এস্টেট আইন ২০০৪ অনুযায়ী জেলা প্রশাসনের দায়মুক্তি সনদ প্রাপ্তি ‘নতুনধরা’ আবাসন প্রকল্পের শতভাগ স্বচ্ছতারই স্বীকৃতি।
ড. মো. সাদী-উজ-জামান বলেন, নতুনধরা ঢাকা ও মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসনের কৃতজ্ঞতাপত্রপ্রাপ্ত ও সংশ্লিষ্ট দুই উপজেলা প্রশাসনের সম্মাননা ও শুভেচ্ছা স্মারকপ্রাপ্ত, ভূমি ব্যবস্থাপনা ম্যানুয়াল অনুযায়ী জমি ক্রয় এবং মিউটেশন করার অনুমোদনপ্রাপ্ত ট্রেডমার্ককৃত প্রতিষ্ঠান।
তিনি আরও বলেন, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক রেজিস্টার্ড ও আইএসও ৯০০১:২০১৫ সার্টিফাইড কোম্পানি নতুনধরা’য় রয়েছে পাঁচ ও তিন কাঠার প্লট। এ প্রকল্পের প্রতিটি প্লটই ‘প্রিমিয়াম প্লট’। ফেডারেশন অফ বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) স্ট্যান্ডিং কমিটি অন ল্যান্ড ডেভেলপারসের কো-চেয়ারম্যান ড. মো. সাদী-উজ-জামানের উদ্ভাবিত ও নামকরণকৃত বহুল সুবিধা সম্বলিত এই প্রিমিয়াম প্লটে থাকছে তিন দিকে খোলা জায়গা। দুটি প্রিমিয়াম প্লটের মালিকানায় গ্রাহকরা চারদিক খোলা পাবে ও চারটি প্লটের মালিকানায় সর্বমোট পাঁচ দিক খোলা পাবে। তিনি বলেন, নতুনধরা ইতিমধ্যে আনুমানিক ৫০০ (পাঁচশত) প্লট রেডি করার কার্যক্রম হাতে নিয়েছে যা প্রায় শেষের পথে। নতুনধরা আবাসন খাতে গ্রাহকদের আস্থা ফিরিয়ে আনতে প্লটের বিপরীতে মাত্র শতকরা ৮০ ভাগ টাকা পরিশোধের মাধ্যমে গ্রাহকদের প্লট রেজিস্ট্রি দিচ্ছে ও অবশিষ্ট ২০ ভাগ টাকা কিস্তিতে পরিশোধ করার সুযোগ দিচ্ছে।
নতুনধরা আবাসন প্রকল্পে রয়েছে মসজিদ, গোল্ডেন গার্ডেন, ওপেন থিয়েটার, লেক, খেলার মাঠ, বার্ডস পার্কসহ আরও অনেক নাগরিক সুযোগ-সুবিধা। প্রকল্প এলাকায় বর্তমানে গোল্ডেন গার্ডেন, কিডস জোন ও শিশুপার্ক সম্পূর্ণরূপে দৃশ্যমান। ড. মো. সাদী-উজ-জামান বিশ্বাস করেন পরিবেশবান্ধব ও সুপরিকল্পিত আবাসন প্রকল্পে সর্ব প্রথম প্রয়োজন সঠিক অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও নাগরিক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতকরণ। তাই নতুনধরা আবাসন প্রকল্পে পুরোপুরি প্লট হস্তান্তর প্রক্রিয়া শুরুর আগেই পাঁচ তারকামানের ‘নতুনধরা এক্সপ্রেস লাউঞ্জ এন্ড কনভেনশন সেন্টারের’ (নেলসিসি) নির্মাণ কাজ শুরু করেছে।
নতুন ড্যাপের কারণে ২০২৩ সাল থেকেই আমাদের আবাসন খাতে মন্দা, যার কারণে রাজউকে নতুন প্ল্যান পাস করানো বন্ধ রাখেন উদ্যোক্তারা। ফলে এ সময়ে যে পরিমাণ প্রকল্প হওয়ার কথা ছিল, সেই রকম হয়নি। অন্তর্বর্তী সরকার ড্যাপ সংশোধন করার বিষয়টি মেনে নিয়েছে। আমরা আশা করছি, দ্রুতই এটি পরিবর্তন হবে, এতে এই খাত আবার ঘুরে দাঁড়াবে। নতুন সংকটে দেশের আবাসন খাত। মানুষের মৌলিক চাহিদার অন্যতম এই খাতে এখন স্থবিরতা চরমে। প্লট, ফ্ল্যাট ও বাড়ি বিক্রিতে মন্দা। হচ্ছে না নতুন বিনিয়োগ। অনেক কোম্পানি পরিচালন খরচ মেটাতে লাভ না করেই প্লট ও ফ্ল্যাট ছেড়ে দিচ্ছে। অনেক আবাসন প্রতিষ্ঠান ঠিকমতো বেতন দিতে পারছে না কর্মীদের। নানামুখী প্রতিবন্ধকতা গ্রাস করছে শিল্পটিকে। ২০২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপিতে এই খাতের অবদান প্রায় ৮ শতাংশ।
ড. মো. সাদী-উজ-জামান বলেন, সম্প্রতি নির্মাণ সামগ্রীর উচ্চমূল্যের কারণে অধিকাংশ মানুষের নাগালের বাইরে চলে গেছে ফ্ল্যাটের দাম। তবে নতুন করে দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে নির্মাণসামগ্রীর এ উচ্চমূল্য। তাতে নতুন করে ফ্ল্যাটের দাম আরও বেড়েছে। আবার ভীতি ছড়াচ্ছে ২০১৬-৩৫ সালের জন্য রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) প্রস্তাবিত বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ)। আবাসন ব্যবসায়ীরা বলছেন, প্রস্তাবিত ড্যাপ বাস্তবায়িত হলে ফ্ল্যাটের দাম কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে, সেটি এখনই নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। তবে আবাসন ব্যবসায়ীরা বলছেন, পরিবর্তন ছাড়া প্রস্তাবিত ড্যাপ বাস্তবায়িত হলে উচ্চবিত্তের নিচে কেউ হয়তো ফ্ল্যাট কিনতে পারবেন না। জানতে চাইলে ড. মো. সাদী-উজ-জামান বলেন, ‘বর্তমানে এ খাতের ব্যবসা ভালো। চাহিদা থাকায় আমরাও নতুন প্রকল্প হাতে নিচ্ছি। তবে নির্মাণসামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধির কারণে ফ্ল্যাট নির্মাণের ব্যয় বেড়েছে। প্রস্তাবিত ড্যাপের ওপরও অনেক কিছু নির্ভর করছে। ড্যাপে যেসব প্রস্তাব করা হয়েছে, সেগুলো অপরিবর্তিত থাকলে তাতে ফ্ল্যাটের দাম দ্বিগুণ হয়ে যেতে পারে।’
দেশের দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে দায়িত্ববোধের জায়গা থেকে একজন উদ্যমী, সৃষ্টিশীল, স্বপ্নবাজ মানুষ ড. মো. সাদী-উজ-জামান বীর মুক্তিযোদ্ধা ও অবসরপ্রাপ্ত উচ্চপদস্থ সরকারী কর্মকর্তা জনাব মোঃ সাহিদুজ্জামান এবং জ্যেষ্ঠ শিক্ষিকা শাহানারা বেগমের সুযোগ্য সন্তান। উচ্চ শিক্ষা, দৃঢ় মনোশক্তি, সময় জ্ঞান, পেশাগত ধ্যান- ধারনা, প্রচন্ড আত্মবিশ্বাস আর নির্মল সততা কে পুঁজি করে একদল কর্মপ্রান তারুণ্যকে সাথে নিয়ে নতুন প্রজন্মের জন্য নতুনধরা গড়ার উদ্যোগ নেন তিনি। তাঁর ক্লান্তিহীন পথচলা ও ‘নতুনধরা এসেটস লিমিটেড’ এর এমন সৃজনশীল পরিচালনা পর্ষদের নান্দনিক দিক নির্দেশনায় আজ নতুন প্রজন্মের নতুন ঠিকানা - ‘নতুনধরা’ সুপ্রতিষ্ঠিত। এ যেন এক ছন্দময় যুদ্ধ। বিজয়ের দ্বার প্রান্তে দৃশ্যমান ‘নতুনধরা’য় চলছে নতুন ধরা সৃষ্টির উল্লাস। পদ্মা সেতু সংযুক্ত ৩০০ফিট ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের সাথেই গড়ে উঠা বিস্ময়কর, অপ্রতিদ্বন্দ্বী আবাসন প্রকল্প-‘নতুনধরা এখন নতুন প্রজন্মের নতুন পৃথিবী।
নতুনধরা পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক অবস্থানগত ছাড়পত্রপ্রাপ্ত, পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক ই.আই.এ অনুমোদনপ্রাপ্ত, পরিবেশের চূড়ান্ত অনুমোদন পরিবেশগত ছাড়পত্রপ্রাপ্ত, ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ছাড়পত্রপ্রাপ্ত, সরকারী ভূমি উন্নয়ন কর প্রদানে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখায় সংশ্লিষ্ট উপজেলা রাজস্ব কমিটি কর্তৃক পরপর ২ (দুই) বার শীর্ষ অবস্থানে থেকে বিশেষ সম্মাননা স্মারকপ্রাপ্ত, ঢাকা ও মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসন কর্তৃক কৃতজ্ঞতাপত্র প্রাপ্ত একমাত্র আবাসন কোম্পানি, শতভাগ রিয়েল এস্টেট আইন মেনে সততা ও স্বচ্ছতার সাথে ব্যবসা পরিচালনা করায় যথাসময়ে জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের বোর্ড সভায় নিবন্ধন পুনঃ নবায়ন অনুমোদনপ্রাপ্ত একমাত্র কোম্পানি, সংশ্লিষ্ট দুই (০২) উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক একাধিকবার সম্মাননা ও শুভেচ্ছা স্মারকপ্রাপ্ত, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বেস্ট রিয়েল এস্টেট কোম্পানি অফ দ্যা ইয়ার ক্যাটাগরিতে একাধিকবার পুরস্কারপ্রাপ্ত কোম্পানি নতুনধরা। এছাড়াও জেলা প্রশাসন কর্তৃক ভূমি ব্যবস্থাপনা ম্যানুয়াল অনুযায়ী জমি ক্রয় এবং মিউটেশন করার অনুমাদন প্রাপ্ত একমাত্র প্রতিষ্ঠান ‘নতুনধরা এসেটস্ লিঃ। নতুনধরা এসেটস্ লিমিটেড বর্তমানে বাংলাদেশ ল্যান্ড ডেভেলপার্স এসোসিয়েশন (ইখউঅ) এবং ঢাকা চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (উঈঈও) এর একটি গর্বিত সদস্য প্রতিষ্ঠান। নতুনধরা জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক রেজিস্টার্ড কোম্পানী। আন্তর্জাতিক কর্মমান নির্ধারণী সংস্থা ওঝঙ এর বিবেচনায় প্রথম দিকে ওঝঙ ৯০০১:২০০৮ বর্তমানে ওঝঙ ৯০০১:২০১৫ সার্টিফাইড, বাংলাদেশে আবাসন সেক্টরের প্রায় ২৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নতুনধরাই একমাত্র প্রতিষ্ঠান যা ওঝঙ এর মানদন্ডে এমন মর্যাদাপূর্ণ সূচকে ভূষিত হয়েছে। নতুনধরা আবাসন প্রকল্প পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক ছাড়পত্র প্রাপ্ত এবং অতি মূল্যবান পরিবেশের ঊওঅ (ঊহারৎড়হসবহঃধষ ওসঢ়ধপঃ অংংবংংসবহঃ) অনুমোদন প্রাপ্ত একটি প্রতিষ্ঠান যা আবাসন সেক্টরে সব চেয়ে কম সময়ে স্বচ্ছতার সাথে আস্থা ফেরাতে আপোষহীন থেকে অর্জন করেছে। নতুনধরা এসেটস্ লিমিটেড নাগরিক এবং জাতীয় দায়িত্ববোধের তাগিদে প্রজাতন্ত্রের কল্যাণমুখী কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত থেকেছে সগৌরবে। ইতোমধ্যে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রনালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রান মন্ত্রণালয়, বন অধিদপ্তর, মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়), স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, মেট্রোপলিটন পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স, ২১তম, ২৫তম ও ২৮তম বিসিএস ফোরাম, হাউজিং এন্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইন্সটিটিউট ও নটরডেম কলেজ-এর আমন্ত্রণপত্রে সাড়া দিয়ে জাতীয় দিবস সমূহে অন্যতম বিশেষ জনহিতকর কার্যক্রমে গর্বিত স্পন্সর হওয়ার সুযোগ পেয়েছে।
ড. মো. সাদী-উজ-জামান সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন সব সময়। সমাজসেবা এবং ব্যবসায় বিশেষ অবদান রাখার জন্য পেয়েছেন অনেক অ্যাওয়ার্ড ও সম্মাননা। আবাসন খাতকে জনগণের কাছে পুনর্জীবিত ও নির্ভরযোগ্য করে তোলার ক্ষেত্রে ড. মোঃ সাদী-উজ-জামান এর অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপনের নানান সফলতার খবর ও একক সাক্ষাৎকার একাধিকবার প্রকাশিত হয়েছে দেশের স্বনামধন্য ও উল্লেখযোগ্য পত্রিকা দৈনিক প্রথম আলো, বাংলাদেশ প্রতিদিন, কালের কন্ঠ, আমাদের সময় ও আরো অনেক স্বনামধন্য পত্রিকায়। এছাড়াও দেশের শীর্ষস্থানীয় ইংরেজী পত্রিকা দ্য ফাইন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস, দ্য নিউ ন্যাশন সহ আরো অনেক স্বনামধন্য ইংরেজী পত্রিকায় আবাসন খাত নিয়ে এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয়। দেশের শীর্ষ স্থানীয় টিভি চ্যানেল সময়, নিউজ ২৪, এটিএন বাংলা, এটিএন নিউজ, একুশে টিভি, দেশ টিভি ও নাগরিক টিভি’তে ড. মোঃ সাদী-উজ-জামান এর আবাসন নিয়ে একক এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকার প্রদর্শিত হয়েছে! সমাজের সুবিধা বঞ্চিত ও অসহায় এতিম শিশুদের পাশে থেকে সাহায্য সহযোগীতা করে আসছেন দীর্ঘ দিন যাবত। এহেন কর্মকান্ডে সর্বদা পাশে থেকে সহযোগীতা ও অনুপ্রেরণা যুগীয়েছেন তাঁর প্রতিভাবন স্ত্রী মেরীনা সাদী। যিনি নতুনধরা এসেটস্ লিমিটেড এর উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
এছাড়াও তিনি বাংলাদেশের জাতীয় পত্রিকা “দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার” ডিএফপি মিডিয়াভূক্ত ও সরকার প্রণীত ৮ম ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়নকৃত (মিডিয়া এনলিস্টেড শীর্ষ ২০টি জাতীয় দৈনিক পত্রিকার ১টি) ও সরকারি মিডিয়া তালিকায় ৪র্থ স্থান অর্জনকারী জাতীয় ম্যাগাজিন “মাসিক অপরাজেয় বাংলাদেশ” এর “প্রধান সম্পাদক” এবং মিডিয়া তালিকাভূক্ত জাতীয় ইংরেজী পত্রিকা ঞযব উধরষু ইধহমষধফবংয উরধৎু” এর সম্পাদক হিসাবে সম্পৃক্ত রয়েছেন। তিনি বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল ফেইম অ্যাওয়ার্ডস (ইওঋঅ), অপু শিক্ষা ও পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর প্রধান উপদেষ্টা, জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন এর উপদেষ্টা, ইউনাইটেড মুভমেন্ট ফর হিউম্যান রাইটস্ এর উপদেষ্টা, ওয়ার্ল্ড ফ্রেন্ডশীপ ফাউন্ডেশন এর আহ্বায়ক ও ‘বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব’ (মতিঝিল শাখা) ও টেলিভিশন রিপোর্টার্স ইউনিটি অব বাংলাদেশ (ট্রাব) এর উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়াও তিনি সোসাইটি ফর এনলাইটেনিং নেশন (ঝঙঋঊঘ) ও শেরে বাংলা একে ফজলুল হক গবেষণা পরিষদ এর আজীবন সদস্য হিসেবে নিয়োজিত আছেন।
ভূমিহীন ও দিনমজুরসহ অসহায় মানুষের আবাসনের কোনো ব্যবস্থা নেই। তবে নতুনধরা সে লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে যাতে সকল স্তরের মানুষ তার আবাসন নিশ্চিত করতে পারে। সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকে আবাসনে ঋণে উচ্চসুদ পরিশোধ করতে হচ্ছে। সরকারি ব্যাংক থেকে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ৫ ভাগ সুদে ঋণ দিলেও সাধারণ জনগণ এ সুবিধার বাইরে। আবাসন খাতে সিঙ্গেল ডিজিটে ঋণ দেয়ার কথা থাকলেও তাও কেবল নামমাত্র। সব ব্যাংকের সুদের হার ৯ ভাগের বেশি। সার্ভিস চার্জসহ অন্য চার্জ যোগ করলেও সব ক্ষেত্রেই ডাবল ডিজিট হয়ে যাচ্ছে। এছাড়াও নির্মাণ সামগ্রীর উচ্চমূল্য, অতিরিক্ত রেজিস্ট্রেশন ও রি-রেজিস্ট্রেশন ফির কারণেও ফ্ল্যাট ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। বাংলাদেশের আবাসন খাতের শীর্ষ সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) গত কয়েক বছর ধরে আবাসন খাতে গতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে ২০ হাজার কোটি টাকার বিশেষ বরাদ্দ দেয়ার দাবি জানাচ্ছে। একই সঙ্গে ব্যাংক সুদ ৫ ভাগের নিচে নিয়ে আসা, রেজিস্ট্রেশন ও রি-রেজিস্ট্রেশন ফি কমানো এবং জনবান্ধব নীতিসহায়তা প্রণয়নের দাবি জানিয়েছে।
আমার বার্তা/এমই