ই-পেপার বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১

মহাসড়ক নয় যেন দুর্ঘটনার মৃত্যুপুরী

মো. জিল্লুর রহমান:
২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:৫০

সড়কে দুর্ঘটনায় মৃত্যুর মিছিল কিছুতেই থামছে না। দুর্ঘটনা রোধে সরকারের পক্ষ থেকে নানা পদক্ষেপ গ্রহণের কথা শুনি। কিন্তু তাতে দুর্ঘটনা কমেনি, বেপরোয়া যান চলাচল বন্ধ হয়নি। এতে বোঝা যায়, দুর্ঘটনা রোধের পদক্ষেপগুলোয় অথবা সেসব কার্যকর করার ক্ষেত্রে নানা গলদ রয়ে গেছে। এবারের ঈদ যাত্রায় মহাসড়ক দুর্ঘটনার মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে। গণমাধ্যমে প্রকাশিত বিআরটিএর তথ্য বলছে, এবারের ঈদযাত্রায় (৪-১৮ এপ্রিল) ৩২০ জনের মৃত্যু হয়েছে; যা গত বছরের চেয়ে প্রায় ১৯ শতাংশ বেশি। তবে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন বলছে, ঈদযাত্রায় (৪-২০ এপ্রিল) মৃত্যু হয়েছে ৩৬৭ জনের এবং গত বছরের ঈদযাত্রায় এ সংখ্যা ছিল ২৮৫ জন। গত ১৬ এপ্রিল ফরিদপুরে বাস ও ছোট ট্রাকের সংঘর্ষে ১৫ জনের মৃত্যুর পর জানা যায় বাসটির ফিটনেস সনদ ছিল না। অনিয়ম করে অবৈধভাবে ট্রাকে যাত্রী পরিবহন করা হচ্ছিল। সড়কে ছিল খানাখন্দের ভরা। পরে জেলা প্রশাসনের তদন্ত কমিটি জানায়, অতিরিক্ত গতি, বাসচালকের ঘুম ঘুম ভাব এবং বাসের সামনে অবৈধ ইজিবাইক এই দুর্ঘটনার মূলকারণ। শুধু ফরিদপুর নয়, চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় ২২ এপ্রিল বাসের ধাক্কায় চট্টগ্রাম প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) দুই শিক্ষার্থী নিহত হওয়ার পর জানা যায়, বাসটি ফিটনেসহীন এবং ৪৩ বছরের পুরোনো লক্কর ঝক্কর। এর পাঁচ দিন আগে (১৭ এপ্রিল) ঝালকাঠিতে সিমেন্টবাহী ট্রাকের চাপায় ১৪ জনের মৃত্যুর পর বেরিয়ে আসে, চালকের ভারী যান চালানোর লাইসেন্স ছিল না।

সরকারি প্রতিষ্ঠান বিআরটিএর তথ্য বলছে, ২০২৩ সালে সড়কে ৫ হাজার ২৪ জনের মৃত্যু এবং ৭ হাজার ৪৯৫ জন আহত হয়। বেসরকারি সংস্থা রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের হিসাবে, ২০২৩ সালে ৬ হাজার ৫২৪ জনের মৃত্যু এবং ১১ হাজার ৪০৭ জন আহত হয়েছে। সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু ও আহতের সরকারি ও বেসরকারি দুই ধরনের তথ্যই বলছে, সড়কে প্রাণহানি উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। সড়ক পরিবহনের ফিটনেস আছে কি না, তা দেখার দায়িত্ব বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ)। ট্রাকে যাত্রী তোলা ও অতিরিক্ত গতি ঠেকানো এবং তিন চাকার যান মহাসড়কে চলাচল বন্ধ রাখার দায়িত্ব হাইওয়ে পুলিশের। সড়ক খানাখন্দমুক্ত রাখার কাজটি সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের (সওজ)। আর চালকের বিশ্রাম নিশ্চিত করার দায়িত্ব মালিকপক্ষের। কিন্তু দুর্ঘটনার গতি প্রকৃতি দেখে মনে হয় কারও কোন কার্যকর ভূমিকা নেই এবং তাদের মধ্যে সমন্বয়ের বিরাট অভাব দৃশ্যমান।

বিআরটিএর তথ্যমতে, বৈধ, অবৈধ, যান্ত্রিক ও অযান্ত্রিক মিলে দেশের সড়ক ও মহাসড়কে ৫০ ধরনের বেশি যান চলাচল করে। ২০২৩ সালে যেসব দুর্ঘটনা ঘটেছে, এর সঙ্গে অন্তত ৪৭ ধরনের বাহনের সংশ্লিষ্টতা পেয়েছে বুয়েটের সড়ক দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউট। বিশ্লেষণে এসেছে, গত বছর প্রায় ২৬ শতাংশ দুর্ঘটনার সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংশ্লিষ্টতা ছিল। ট্রাকের ক্ষেত্রে হার প্রায় ১৭ শতাংশ, বাস ১৬ শতাংশ, অটোরিকশা ৭ শতাংশ এবং পিকআপ ও কাভার্ড ভ্যানের সংশ্লিষ্টতা প্রায় ৮ শতাংশ। সাম্প্রতিক সাত দিনের মধ্যে ঘটে যাওয়া তিনটি দুর্ঘটনা বিশ্লেষণ করে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সড়ক দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউটের (এআরআই) সাবেক পরিচালক গণমাধ্যমকে বলেছেন , এগুলোকে দুর্ঘটনা বলা হবে কি না, তা এখন ভাবার সময় এসেছে। দুর্ঘটনা বললে দৈব বা প্রকৃতির ওপর দায় চাপানো হয়ে যায়। আসলে দুর্ঘটনা ঘটার সব উপকরণই এ ক্ষেত্রে বিদ্যমান ছিল। তাই এটাকে অবহেলাজনিত হত্যাকাণ্ড বলা হবে কি না, তা নিয়ে ভাবতে হবে। তিনি বলেন, অবহেলায় যাঁরা যাঁরা জড়িত, তাঁদের প্রত্যেকের বিচার হওয়া দরকার। নইলে অনিয়ম ও অবহেলা চলতেই থাকবে।

আসলে বাংলাদেশে সড়ক পরিবহণ ব্যবস্থা খুবই বিশৃঙ্খল এবং দুর্ঘটনাপ্রবণ, রাজধানী ঢাকার বাস সার্ভিসগুলোতে যা প্রকটভাবে দৃশ্যমান। শিক্ষার্থীরা ২০১৮ সালের ২৯ জুলাই নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনে নামে। বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির তথ্য মতে, এরপর গত পাঁচ বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৯,৫২২ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ২৮,২৯৯টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৫৮,৭৯১ জন আহত হয়েছে। হতাহতের মধ্যে শিক্ষার্থী ছিল ৩,৯৪১ জন। এরপরও বাস্তবায়ন হয়নি নিরাপদ সড়কের অঙ্গীকার। যাত্রী কল্যাণ সমিতির পর্যবেক্ষণ মতে সড়ক দুর্ঘটনার কারণগুলো- বেপরোয়া গতি, বিপদজ্জনক ওভারটেকিং, রাস্তাঘাটের নির্মাণ ত্রুটি, ফিটনেসবিহীন যানবাহনের অবাধে চলাচল, যাত্রী ও পথচারীদের অসতর্কতা, চালকের অদক্ষতা, চালকের বেপরোয়া মনোভাব, চলন্ত অবস্থায় মোবাইল বা হেড ফোন ব্যবহার, মাদক সেবন করে যানবাহন চালানো, লেভেলক্রসিং ও মহাসড়কে হঠাৎ ফিডার রোড থেকে যানবাহন উঠে আসা, রাস্তায় ফুটপাত না থাকা বা ফুটপাত বেদখলে থাকা। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের করা গবেষণা অনুযায়ী, এসব সড়ক দুর্ঘটনার ৫৩% ঘটে অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানোর কারণে; ৩৭% চালকের বেপরোয়া মনোভাবের কারণে এবং বাকি ১০% গাড়ির ত্রুটি ও পরিবেশের কারণে।

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশে নিবন্ধিত যানবাহনের সংখ্যা ৫৮,৬৪,৫৩৬টি, এর মধ্যে মোটরসাইকেলের সংখ্যাই ৪২,৪০,৮৫৫ টি। ২০১৯ সালের ২০ অক্টোবরের হিসাব অনুযায়ী, এ সংখ্যা ছিল ২৭,৮৬,৯৫৪টি এবং এর বিপরীতে ড্রাইভিং লাইসেন্সের সংখ্যা ১৩,৬০,৯০৩টি। অর্থাৎ তখন সড়কে অবৈধভাবে মোটরসাইকেল চালক ছিল ১৪,২৬,২৫১ জন এবং বর্তমানে এ সংখ্যা অবশ্যই বৃদ্ধি পেয়েছে। আসলে গণমাধ্যমে যে পরিমাণ তথ্য প্রকাশিত হয়, প্রকৃত দুর্ঘটনা তার চেয়ে চার বা পাঁচ গুণ বেশি। সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে শুধু কমিটি গঠন এবং সুপারিশ করার চক্র থেকে সরকারকে বেরিয়ে আসতে হবে। এসবের চেয়ে বেশি প্রয়োজন জনবান্ধব পরিবহণ কৌশল প্রণয়ন করা। এসব কারণে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিনিয়ত বাড়তে থাকে।

২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে বিবিসির সাথে সাক্ষাৎকারে একজন বাস চালক বাংলাদেশে বেশিরভাগ সড়ক দুর্ঘটনার জন্যে চালকদের অতিরিক্ত পরিশ্রমজনিত ঘুমকে দায়ী করেছেন। তিনি বলেছিলেন, দিনরাত ২৪ ঘণ্টা ডিউটি করার কারণে ড্রাইভাররা খুবই ক্লান্ত হয়ে পড়েন। সর্বক্ষণ চালকের কাছে থাকা ইঞ্জিনের গরম হাওয়া এবং বাইরের ও আশেপাশের শব্দের কারণেও চালকরা ক্লান্ত হয়ে পড়েন। তাছাড়া, সারা রাত ডিউটি করার পর তাদেরকে পরদিন সকালে আবার গাড়ি চালাতে হয়। একটা লোক কিভাবে ২৪ ঘণ্টা গাড়ি চালাতে পারে? এক সেকেন্ডের জন্যে চোখ বন্ধ হলেও তো অবস্থা খুব খারাপ! মুহূর্তের মধ্যে দুর্ঘটনা ঘটে যায়। এর জন্য ট্রিপ প্রথা দায়ী। যতদূরের যাত্রাই হোক আসা যাওয়া একজন ড্রাইভারকেই সামলাতে হয়। এরকম অতিরিক্ত পরিশ্রমের কারণে ঘুমে ঢলে গিয়ে তিনি নিজেও একবার দুর্ঘটনা ঘটিয়েছিলেন। তার মতে চালকের ডিউটি যদি সর্বোচ্চ ১২ ঘণ্টা বা তারও কম নির্ধারণ করে দেওয়া হয় তাহলে দুর্ঘটনার সংখ্যা অনেক কমে যাবে।

সড়ক নিরাপত্তা ও নিরাপদ সড়ক নিয়ে কাজ করে বাংলাদেশ যাত্রীকল্যাণ সমিতি। সংগঠনটি সড়ক দুর্ঘটনার জন্য বেপরোয়া গতিতে যানবাহন চালানোসহ ৯টি কারণ চিহ্নিত করেছে। সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- যানবাহনের বেপরোয়া গতি, ফিটনেসবিহীন যানবাহন ও পণ্যবাহী গাড়িতে যাত্রী বহন, পণ্যবাহী যানবাহন বন্ধের সিদ্ধান্ত অমান্য করা, অদক্ষ চালক ও হেলপার দিয়ে যানবাহন চালানো। সংগঠনটি দুর্ঘটনা কমিয়ে আনতেও ১২টি সুপারিশও করেছে। সুপারিশগুলোর মধ্যে রয়েছে- অতিরিক্ত ভাড়া-নৈরাজ্য বন্ধ করা, চালকের প্রশিক্ষণ, ঈদযাত্রায় মোটরসাইকেল নিষিদ্ধ করা, ঈদের পরে মনিটরিং কার্যক্রম বহাল রাখা, চালক-শ্রমিকদের বেতন-বোনাস ও কর্মঘণ্টা নিশ্চিত করা, জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা কাউন্সিলকে কার্যকর প্রতিষ্ঠানে গড়ে তোলা।

জনগণের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল দুর্ঘটনা রোধে একটি সময়োপযোগী সড়ক পরিবহণ আইন করার। আইন হয়েছে। কিন্তু এর সঠিক প্রয়োগ হচ্ছে না। দুর্ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের কঠোর শাস্তির নজির নেই। সড়ক পরিবহণ সেক্টরে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা এবং দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে এ সংক্রান্ত কমিটি ১১১টি সুপারিশ করেছিল, যেগুলো পূর্ণাঙ্গভাবে বাস্তবায়িত হয়নি। এমনকি খোদ প্রধানমন্ত্রী ২০১৮ সালের জুন মাসে ছয় দফা নির্দেশনা দিয়েছিল। নির্দেশনাগুলো হলো- দূরপাল্লার গাড়িতে বিকল্প চালক রাখা, একজন চালকের পাঁচ ঘণ্টার বেশি গাড়ি না চালানো, চালক ও তার সহকারীর প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা, নির্দিষ্ট দূরত্ব পরপর সড়কের পাশে সার্ভিস সেন্টার বা বিশ্রামাগার তৈরি করা, অনিয়মতান্ত্রিকভাবে রাস্তা পারাপার বন্ধ করা বা সিগন্যাল মেনে পথচারী পারাপারে জেব্রা ক্রসিংয়ের ব্যবহার এবং চালক ও যাত্রীদের সিটবেল্ট বাঁধা নিশ্চিত করা। এসব নির্দেশ যাতে বাস্তবায়িত হয়, তা দেখতে তিনজন মন্ত্রীকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। দুর্ভাগ্যের বিষয়, সড়ক দুর্ঘটনা রোধে প্রধানমন্ত্রীর যৌক্তিক নির্দেশনা গুলোরও যথাযথ বাস্তবায়ন হয়নি। মনে হয় যেন গোয়ালের গরু কেতাবে আছে কিন্তু বাস্তবে নেই!

সড়কের নিরাপত্তা একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় ইস্যু। অথচ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে বিষয়টি তেমন গুরুত্বই পাচ্ছে না, যে কারণে দুর্ঘটনা কমছে না। ভুক্তভোগীদের দাবী, প্রধানমন্ত্রীর ছয় দফা নির্দেশনা, সড়ক পরিবহণ সেক্টরে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা এবং দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে এ সংক্রান্ত কমিটির ১১১ সুপারিশের দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে। সড়ক পরিবহণ আইন যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। সড়কে নিত্যদিন কারও না কারও প্রাণ কেড়ে নিবে, মৃত্যুর মিছিল বাড়তেই থাকবে এবং সময় সময়ে নিরাপদ সড়ক দাবীতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন সংগ্রাম চলতেই থাকবে, অথচ এর অবসান হওয়া দরকার। সড়ক দুর্ঘটনা একটি জাতীয় সমস্যা। শক্তিশালী রাজনৈতিক অঙ্গীকার ছাড়া দুর্ঘটনা কমানো সম্ভব নয়। শুধু কথায় বা আশ্বাসে সড়কে শৃঙ্খলা ফিরবে না, মৃত্যুও কমবে না। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে কবে সবার জন্য নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের স্বপ্ন নিশ্চিত হবে। নাকি নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের বিপরীতে সড়কে দুর্ঘটনায় মৃত্যুপুরী বাড়তেই থাকবে!

লেখক : ব্যাংকার ও কলামিস্ট।

আমার বার্তা/মো. জিল্লুর রহমান/এমই

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন

বাংলাদেশের একটি অত্যন্ত স্থিতিস্থাপক অর্থনীতি রয়েছে। এর অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জ এবং আন্তর্জাতিক স্ট্রেন ফ্যাক্টর থেকে বাহ্যিক

অপ্রতিরোধ্য আরাকান আর্মি রাখাইন পরিস্থিতি ও রোহিঙ্গা সংকট

আরাকান আর্মি (এ এ) রাখাইন রাজ্যে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সাথে অপ্রতিরোধ্য গতিতে যুদ্ধ করে তাদের নিয়ন্ত্রণ

সুন্দরবন নয়, বারবার আগুনে জ্বলছে বাংলাদেশের ফুসফুস

বাংলাদেশের ফুসফুস বা হৃৎপিণ্ড খ্যাত ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সুন্দরবনে গত ২২ বছরে ২৪ বার আগুন লাগার

জাগ্রত হোক বিশ্ব বিবেক জয় হোক মানবতার

ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলি হত্যার সাম্প্রতিক এ ঘটনার দায় শুধু হামাস ও নেতানিয়াহু সরকারের নয়, রক্তের
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী যারা

সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার রায় আজ

হজের প্রথম ফ্লাইটে ঢাকা ছাড়লেন ৪১৯ যাত্রী

৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৯ মে ঘটে যাওয়া নানান ঘটনা

ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ বন্ধ

যাত্রাবাড়ীর বাসায় ঝুলছিল মাদ্রাসা ছাত্রীর মরদেহ

নয় বছরে সীমান্তে নিহত ২৯০ বাংলাদেশি: এইচআরএসএস

ধানকাটা-ঝড়বৃষ্টির কারণে ভোটার উপস্থিতি কম: কাদের

দেশে ৩ দিনের কালবৈশাখীর সতর্কবার্তা

আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাচ্ছে বাংলাদেশ

হাকিমপুর উপজেলায় কামাল হোসেন চেয়ারম্যান নির্বাচিত

রেস্তোরাঁয় খাবার খেয়ে দনিয়া কলেজের ৮ শিক্ষার্থী অসুস্থ

গ্রাহকের অজান্তে টাকা কেটে নিলে কঠোর ব্যবস্থার নির্দেশ

ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় কোয়াত্রা

ব্যর্থ হয়ে স্মার্ট সুদহার পদ্ধতি বাতিল করলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক

দেশে ফিরেই গ্রেপ্তার কাচ্চি ভাই রেস্তোরাঁর মালিক

নকল স্যালাইন তৈরি চক্রের ৬ সদস্য গ্রেপ্তার

অপ্রত্যাশিত ঘটনার মধ্য দিয়ে শেষ হলো গজারিয়া উপজেলা নির্বাচন

দেশে সাড়ে ১১ লাখ টন খাদ্য মজুত আছে: খাদ্যমন্ত্রী