ই-পেপার মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ২ বৈশাখ ১৪৩২

বৈচিত্র্য ও নবজীবনের সঞ্জীবনী সুধার খোঁজে বৈশাখ

রায়হান আহমেদ তপাদার:
১৩ এপ্রিল ২০২৫, ১৫:১৪

বৈশাখ বঙ্গাব্দের প্রথম মাস। ১৪ এপ্রিল মানে পহেলা বৈশাখ, বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন। প্রথম দিনের উৎসব বাঙালির প্রাণের উৎসব। বৈশাখের আগমনের আগেই বসন্তের শেষবেলায় সোনাপাতি ফুলের মতো চারদিক আলোকিত করা পুষ্পরাজি সোনারঙের সৌন্দর্যের বাহার ছড়ায়। ফুলের গায়ে হলুদের মাখামাখি। হলুদের আঁচল বিছিয়ে প্রায় বিদায় নিয়েছে গাঁদা। অকাল বর্ষায় এসেছে নয়নাভিরাম সব ফুল। অনেক ফুল সবুজ পাতাগুলোকে ঢেকে দিয়ে জানান দিচ্ছে নিজের আগমন। ঐতিহ্যময় ইতিহাস বাংলা নববর্ষের। যুগের পর যুগ পার হয়ে নববর্ষের প্রথম দিনটির পালনে এসেছে অনেক ভিন্নতা, বহুমুখিতা। বিয়োগ হয়েছে বেশ কিছু, যোগ হয়েছে অনেক কিছু। সময়ের বিবর্তনে বদলেছে শহুরে জীবন, অনেক কিছু পাল্টেছে গ্রামীণ জীবনে। বদলের বাঁকে বাঁকে এসেছে নতুনত্ব। তবুও পহেলা বৈশাখে বসছে মেলা কোনো বটতলায়, নদীর ধারে, হাটের পাশে, হাওর-বিলের প্রান্তে, খেলার মাঠে কিংবা চারণভূমিতে। বাঙালির রঙিন উৎসব বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে কামনা করি, হে বৈশাখ তুমি এসো স্নিগ্ধতা আর সুন্দর নিয়ে, পুরোনোকে ভুলে গিয়ে, আনন্দময় হয়ে, হতাশা বিদায় দিয়ে। এসো স্নিগ্ধ সাজে বাঙালিপনা নিয়ে, লাল আর শুভ্রতার নান্দনিক চমক নিয়ে, পবিত্রতা আর উৎসবের প্রতীক হয়ে। পয়লা বৈশাখ-নতুন বাংলা বর্ষ। জীর্ণ পুরাতন সব ভেসে যাক, মুছে যাক গ্লানি বিদায়ী সূর্যের কাছে বাঙালির এ আহ্বান কতোটা গ্রহণীয় তা জানা না থাকলেও এটা আমাদের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। অভ্যাস থেকে কালচারে পদার্পণ। আমরা মনে করি, আমরা বিশ্বাস করতে চাই, পয়লা বৈশাখ আমাদের সকল সঙ্কীর্ণতা, কুপমণ্ডুকতা পরিহার করে উদারনৈতিক জীবন-ব্যবস্থা গড়তে উদ্বুদ্ধ করে। আমাদের মনের ভেতরের সকল ক্লেদ, জীর্ণতা দূর করে আমাদের নতুন উদ্যোমে বাঁচার অনুপ্রেরণা দেয়।

পহেলা বৈশাখ বাঙালির সর্বজনীন উৎসব। শুধু দেশে নয়, সারা বিশ্বে বসবাসরত বাঙালিরা দিনটি সাড়ম্বরে পালন করে থাকে। বিশেষ করে,যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ভারত ও জাপানে পহেলা বৈশাখ উদযাপন হয় উৎসবমুখর পরিবেশে। যুক্তরাষ্ট্রে নববর্ষের সবচেয়ে বড় উন্মাদনা দেখা যায় নিউইয়র্কে। মূলত বেশির ভাগ বাংলা ভাষাভাষী মানুষ নিউইয়র্কে থাকে। পান্তা ভাত থেকে শুরু করে ইলিশ মাছ সবই থাকে মেনুতে। বাংলা গান হয়ে ওঠে সে অনুষ্ঠানগুলোর মধ্যমণি। আড্ডা, গানে সবাই স্মরণ করে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে। দিন শেষে, যে যেখানেই থাকি, আমাদের প্রধান পরিচয় হয়ে ওঠে আমরা বাঙালি। পৃথিবীর বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানো এক জাতি, যার রয়েছে নিজস্ব ভাষা এবং গর্ব করার মতো সংস্কৃতি। বাংলা নববর্ষ উদযাপন হয়ে ওঠে অসাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির অন্যতম স্মারক।যুক্তরাজ্যে পহেলা বৈশাখ উদযাপন অতি পরিচিত একটি উৎসব। কিন্ত উত্তর লন্ডনের বৈশাখ উদযাপন নির্ভর করে আবহাওয়ার ওপর। সাধারণত এপ্রিলে বৃষ্টিপ্রবণ হয়ে থাকে এ অঞ্চল। ফলে ২০ বছর ধরে জুন-জুলাইয়ের কোনো এক রোদ ঝলমলে দিনে পালন করা হয় পহেলা বৈশাখ। কোথাও হাজার হাজার বাঙালি আবার কোথাও শতাধিক বাঙালি জড়ো হয়ে পহেলা বৈশাখ পালন করতে দেখা যায়। তবে প্রতিটি বাঙালি বাড়ির আঙিনা বিশেষ এ দিনটিতে ভরে ওঠে কাছের মানুষের আড্ডায়। যেখানে আল্পনা থেকে শুরু করে খাবার কিংবা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সবকিছুতেই ওঠে বাঙালির ঐতিহ্যের প্রতিচ্ছবি। গত কয়েক বছরে মেলাটি কাউন্সিল থেকে বা সরকারি পর্যায়ে গ্রহণের উদ্যোগ গ্রহণ করা না হলেও বিগত বছরগুলোয় যেসব বাঙালি এখানে এসে জড়ো হয়েছে তারা কিন্তু নিজস্ব সাংস্কৃতিক বলয় তৈরি করেছে। এভাবে ছোট ছোট উদ্যোগ লন্ডন, বার্মিংহাম ও ম্যানচেস্টারসহ বড় বড় শহরে পালন করা হয়। এভাবে এ উৎসবের মাধ্যমে সবাইকে আরো আপন করে নেয়া হয়। আমাদের নতুন প্রজন্ম বিদেশে থেকেও উপভোগ করছে। পাশাপাশি জাপানিজদের মধ্যেও আমাদের সংস্কৃতিকে ছড়িয়ে দিচ্ছি।

আমরা যে বাঙালি, বিশ্বের বুকে এক গর্বিত জাতি, পয়লা বৈশাখের বর্ষবরণে আমাদের মধ্যে এই স্বজাত্যবোধ এবং বাঙালিয়ানা নতুন করে প্রাণ পায়, উজ্জীবিত হয়। পহেলা বৈশাখ আমাদের একটি সার্বজনীন লোকউৎসব। এদিন আনন্দঘন পরিবেশে বরণ করে নেওয়া হয় নতুন বছরকে। নতুন জীবনের প্রতীক হলো নববর্ষ। অতীতের ভুলত্রুটি ও ব্যর্থতার গ্লানি ভুলে নতুন করে সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনায় উদযাপিত হয় নববর্ষ। ঋতু চক্রের আবর্তনে বারো মাসে তেরো পার্বণ। কবি কণ্ঠে ধ্বনিত-বৎসরেতে ছয়টি ঋতু দেয় দরশন ঋতু ভেদে ধরা দেয় বিবিধ ভূষণ। প্রকৃতি বিভিন্ন ঋতুতে নানা রঙে ও বৈচিত্র্যে রূপ পরিবর্তনের মাধ্যমে সকলের মনে আবেগের সঞ্চার করে। প্রকৃতির এ রূপ বদল মানুষকে জানিয়ে দেয় পরিবর্তনই জীবনের চলার পথের একমাত্র সত্য। মরণশীল মানুষ এই বহুরূপী প্রকৃতিতে খুঁজে পায় আনন্দ, জন্ম নেয় উৎসব-পার্বণ। এই আনন্দযজ্ঞে মানুষের দৈনন্দিন জীবন খুঁজে পায় আবেগ, বৈচিত্র্য ও নবজীবনের সঞ্জীবনী সুধার খোঁজ। এ ঋতুচক্রের পরিবর্তন চলছে বিশ্বজুড়ে। ইংরেজি কবি জন কিটস প্রখ্যাত কবিতা ‘হিউমেন সিজনে’ ঋতুচক্রকে মানব জীবনের চারটি ভাগের সঙ্গে তুলনা করেছেন। বসন্তকালকে সেখানে বলা হয়েছে ভরা যৌবন। তাঁর চোখে গ্রীষ্ম পড়ন্ত যৌবন, শরৎ প্রৌড়ত্ব ও শীত বার্ধক্য বৈশিষ্ট্যধারী। ভরা যৌবন তথা বসন্তকে উদ্‌যাপনের জন্যই উৎসবের আনাগোনা শুরু হয় মানুষের দরজায়। সব বয়স, সব শ্রেণির মানুষ এই উৎসবের অংশ। তবে বলার অপেক্ষা রাখে না যে উৎসবের প্রাণ হয়ে থাকে তরুণ-যুবারাই। বসন্তে প্রকৃতি সাজে মনের মতো করে। বনরাজিতে দেখা দেয় নব পল্লব। বসন্ত দূত কোকিল কুহু কুহু রবে যুবক-যুবতীর প্রাণ চাঞ্চল্যে ভরপুর করে তোলে; এনে দেয় সীমাহীন আনন্দ।

আমাদের জীবনে দুঃখ-বেদনা আছে। জয়ের আনন্দের পাশাপাশি, সাময়িক পরাজয়ের কাতরতাও আছে।আমরা পাই, আবার পেয়েও হারাই। কিন্তু এগিয়ে যাওয়ার তীব্র আকাঙ্ক্ষা অবদমিত হয় না। পুরাতন বছরকে বিদায় দিয়ে নতুন বছরকে আমরা বরণ করি এই আশা নিয়ে যে নতুন বছরে আমরা পুরাতন অপরাধ-এর পুনরাবৃত্তি করব না। পয়লা বৈশাখ মানে হালখাতা, পয়লা বৈশাখ মানে গ্রাম্য মেলা। নাগরদোলা, হাওয়াই মিঠাই, বাতাসা, পুতুল নাচ, গান, সার্কাস, মুখোশনৃত্য-আরও কত কী! আজকাল আয়োজনে ব্যাপকতা এসেছে,এসেছে কিছুটা পরিবর্তনও কিন্তু পয়লা বৈশাখ বর্ষবরণকে কেন্দ্র করে বাঙালির আবেগ ও ভালোবাসা আছে চির জাগরুক। শুভ নববর্ষ বলে একে অপরের শান্তি, সুখ, সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনায় কোনো পরিবর্তন নেই, ব্যত্যয় নেই। পয়লা বৈশাখের উৎসবটা প্রকৃত অর্থেই সবার, সব বাঙালির, ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে বাঙালির উৎসব বর্ষবরণ। সে হিসেবে বর্ষবরণের উৎসবই হওয়ার কথা বাঙালির প্রধান জাতীয় উৎসব। কিন্তু হয়েছে কী? না, পয়লা বৈশাখ উদ্‌যাপন নিয়েও বিভেদ-বিভ্রান্তির অপচেষ্টা আছে, ছিল। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী বাঙালির কৃষ্টি-ঐতিহ্যকে অবদমনের চেষ্টা করেছে। একে ‘হিন্দুয়ানি’ বলে প্রচার করেছে। তবে বাঙালি সেটা মানেনি। পয়লা বৈশাখকে একটি অসাম্প্রদায়িক, ধর্মনিরপেক্ষ উৎসব হিসেবেই পালন করে আসা হচ্ছে। বাধা দিলে বাধা না মানাই হলো বাঙালির এক সহজাত প্রবণতা। পয়লা বৈশাখ পালনে বাধা দিয়ে পাকিস্তানিরা বাঙালিকে হারাতে পারেনি, নিজেরাই হেরেছে।বৈশাখ চির নতুনকেই ডাক দিতে এসেছে।আমরা নতুন করে সংকল্পবদ্ধ হব, দুবেলা মরার আগে মরব না, আমরা ভয় করব না। আমরা মানুষ হয়ে ওঠার সাধনা করব। মনুষ্যত্বের জয়গান গাইব। ধর্ম যেন আমাদের যুক্তিবোধ ও শুভবোধকে আচ্ছন্ন করতে না পারে। আমরা যেন ভুলে না যাই, 'মানুষের জন্যই ধর্ম, ধর্মের জন্য মানুষ নয়'। 'মানুষ এনেছে ধর্ম যেন, ধর্ম আনেনি মানুষ কোনো'।

যেকোনো পশ্চাৎগামিতাকে প্রতিরোধ করে, আঁধারের বুকে আলো জ্বালানোর প্রতিজ্ঞা নিয়েই আমরা আবাহন করব নতুন বছরকে, ১৪৩২ বঙ্গাব্দকে। শুভ নববর্ষ। জয় হোক বাঙালির। জয় হোক মানুষের। উত্তরণের পথ উগ্র আধুনিকতা নয়। প্রাচীন ঐতিহ্যমণ্ডিত নব-নবায়নের প্রতিষ্ঠা। নগ্ন পপ গানের আসরের চেয়ে প্রাচীন জলসার আসর অনেক বেশি হৃদয়গ্রাহী ছিল। সেখানে শ্রোতা ও শিল্পীর মধ্যে একটা আদান-প্রদান হতো। আমাদের কালে কবিয়াল, উচ্চাঙ্গ সংগীতের আসর দেখেছি। সেটা পঞ্চাশ-ষাটের দশকের কথা। বড় বড় শিল্পীর অনুকরণে গ্রামগঞ্জের শিল্পীরাও নিজ নিজ আসর জমিয়ে রাখতেন। মানুষ এখন কর্মব্যস্ত। একটু-আধটু অবসর বিনোদনই যথেষ্ট, যা অবারিত করে দিয়েছে ছোটপর্দা ও কেবল লাইন। আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধাকে অগ্রাহ্য করে নয়, বরং এর সঙ্গে ঐতিহ্যকে সমন্বয় করেই এগিয়ে যেতে হবে। এই সমন্বয়ের মাধ্যমেই গড়ে তুলতে হবে উন্নত রুচিবোধ, যা উৎসবকে সবদিকে সব স্তরে ছড়িয়ে দেবে। নববর্ষ থেকে শুরু করে সব উৎসবে আয়োজনে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনতে হবে। বর্তমানে বারো মাস তেরো পার্বণের সঙ্গে অসংখ্য পার্বণ শামিল হয়েছে। এটা ভালো কথা। প্রতিটি দিনই একটি পার্বণের রূপ নিক। বিগত বছরের সব গ্লানি মুছে যাক। প্রতিটি পার্বণ পরিণত হোক মানবতাবোধের আনন্দযজ্ঞে।বাঙালির রঙিন উৎসব বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে কামনা করি, হে বৈশাখ তুমি এসো স্নিগ্ধতা আর সুন্দর নিয়ে, পুরোনোকে ভুলে গিয়ে, আনন্দময় হয়ে, হতাশা বিদায় দিয়ে। এসো স্নিগ্ধ সাজে বাঙালিপনা নিয়ে, লাল আর শুভ্রতার নান্দনিক চমক নিয়ে, পবিত্রতা আর উৎসবের প্রতীক হয়ে। এসো হে বৈশাখ বৈষম্য দূরের প্রত্যয় নিয়ে, আগামীর উজ্জ্বলতা নিয়ে, বৈশাখী শাড়ির আঁচলে একরাশ ভালোবাসা নিয়ে, উজ্জ্বল হৃদয়ে উজ্জ্বল আবেগ নিয়ে, বাংলাদেশের অপার সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার অঙ্গীকার নিয়ে আর সমাজের সব কুসংস্কারের আবর্জনা নিরসনের প্রত্যয় নিয়ে। এসো শুধুই শালীন আর নির্মল আনন্দ সহকারে মঙ্গলের প্রতীক হয়ে।

লেখক: গবেষক ও কলামিস্ট, যুক্তরাজ্য।

আমার বার্তা/রায়হান আহমেদ তপাদার/এমই

শিক্ষা ক্ষেত্রে চরম বৈষম্যের স্বীকার এনটিআরসিএর ১-১২ তম ব্যাচ

কথায় আছে, কোনো জাতিকে যদি ধ্বংস করতে চাও, মেধাশূন্য করতে চাও, অর্থনীতি ও শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংশ

মাদকাসক্তির ভয়াবহ চক্র : ধ্বংসের মুখে যুবসমাজ

আজকের বিশ্বে যুবসমাজ একসময় জীবনের আশার প্রতীক হলেও, মাদকাসক্তির প্রভাবে তাদের মধ্যে ধীরে ধীরে এক

বিশ্বজুড়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব ও বৈশ্বিক অস্থিরতা

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট অনন্য সাধারণ সাংবিধানিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতার অধিকারী। তিনি মার্কিন শাসন বিভাগের প্রধান

ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্য সংঘাত: বাংলাদেশের ভবিষ্যত পথ কী?

বর্তমান বিশ্বরাজনীতিতে বন্ধু রাষ্ট্র বলে কিছু নেই। এক একটি পরিস্থিতি একেকটি সঙ্কটে পরিণত হতে পারে,
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় উন্নীত করতে চায় বাংলাদেশ-তুরস্ক

আমার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচার চালানো হচ্ছে: টিউলিপ

গাজায় যুদ্ধবিরতি সংক্রান্ত নতুন প্রস্তাব দিলো ইসরায়েল

নাইজেরিয়ায় সহিংসতায় নিহত ৫২

ট্রাম্প প্রশাসনের নির্দেশ না মানায় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুদান স্থগিত

খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

নেতানিয়াহু ইসরায়েলের শত্রু, তাকে বন্দি করা উচিত: সাবেক সেনাপ্রধান

কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার, হল খুলবে ২ মে

গাজায় নিহত আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি, প্রাণহানি ৫১ হাজার ছুঁই ছুঁই

১৫ এপ্রিল ঘটে যাওয়া নানান ঘটনা

সোলার ও কালি উৎপাদনে চীনা বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে দুই বাংলাদেশি কোম্পানির সমঝোতা স্বাক্ষর

ঢাকা জার্নালিস্ট কাউন্সিলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন

ব্যতিক্রমধর্মী ড্রোন শোতে ঝলমলে ঢাকার আকাশ

প্রথম আলোকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে: জামায়াত আমির

সরকারের মূল লক্ষ্য কর্তৃত্ববাদ যেন আর ফিরে না আসে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সহকারী কমিশনার সাইফুল ইসলাম ও অতিরিক্ত এসপি অনির্বান গ্রেপ্তার

ঐক্যের মধ্য দিয়ে নতুন বাংলাদেশ তৈরি করতে চাই: ফখরুল

সালথা সরকারি কলেজে যথাযোগ্য মর্যাদায় বাংলা নববর্ষ উদযাপন 

এয়ারকন্ডিশনের ভেতরে বড় বড় দামি অফিসে বসে তারা সংস্কারের কথা বলছে: তারেক রহমান

দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়েছে ২৬ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার