
NTRCA এর পূর্নাঙ্গ রূপ N= Non, T= Trusted, R= Researches and, C= Corrupted, A= Authority. তার অর্থই হলো অবিশ্বাসী,
দূর্নীতিগ্রস্হ,গবেষণামূলক প্রতিষ্ঠান।
শুধু তা-ই নয়, এই NTRCA কে Modify করে NTSC নামকরণ করতে মরিয়া হয়ে উঠে পড়ে লেগেছে। N= Not a single, T=Teacher will be,S=Selected without C=Corruption. অর্থাৎ একজন শিক্ষকও দূর্নীতি ছাড়া নিয়োগ দেওয়া হবে না।
এই নামকরণের সার্থকতার উপর ভিত্তি করে NTRCA তার যাবতীয় কর্মকাণ্ড চালাতে বদ্ধপরিকর ভূমিকা পালন করেই চলছে। যার বাস্তব প্রমান ২/১/২০২৩ইং তারিখ ততকালীন শিক্ষা মন্ত্রী ডা দীপু মনি আমাদের সাথে মিটিং এ স্পষ্ট বলেছিলেন মামলা তোমাদের পক্ষে যাবে না। অথচ রিভিউ মামলায় মহামান্য সুপ্রিম কোর্ট খারিজ করে দেন মামলাটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে না করার কারনে। পরে অন্য সকল মামলা সিএ তে নিয়ে ৩০ জুলাই ২০২৪ সালে ডা. দীপু মনি ও হাসিনা সরকার নিজের স্বার্থে আদালতকে ব্যবহার করে রায় পক্ষে নিয়ে নেয়। যাহা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের দুরভিসন্ধিমূলক আচরণের বহিঃপ্রকাশ ।
যাই হোক এই অভিপ্রায়কে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মরিয়া হয়ে উঠে পড়ে লেগেছে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের দোসর আমলারা । সর্বপরি শেষ কথা বলবো যে,আমরা একটা চাকুরী চাই,NTRCA যদি সেই চাকরি দিতে চায়, সেখানে আইনগত কোনো বাঁধা নেই। শুধু সদিচ্ছার অভাব। কাজেই কাল বিলম্ব না করে অবিলম্বে নিয়োগের সুনিশ্চিয়তা পেতে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস স্যার এর আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
আমরা মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ এর মাধ্যমে নিয়োগ প্রত্যাশা করছি। কারণ দলীয়করণ ও দূর্নীতির কারণে আমরা আইনগত অধিকার হারিয়ে আর্তনাদ করছি। এই অবস্থায় মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ ছাড়া ভিন্ন কোনো উপায় নেই। তা না হলে এনটিআরসিএ তাদের নামকরণ চির শাশ্বত ও চির অম্লান করে রাখতে তাদের দুরভিসন্ধিমূলক আচরণের পুনরাবৃত্তি করতে কুণ্ঠাবোধ করবে না।
বিনয়াবনত
জি. এম. ইয়াছিন
সম্মিলিত এনটিআরসিএ ১ম-১২তম নিবন্ধিত শিক্ষক ফেডারেশন এর পক্ষে।

