ই-পেপার শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ২১ আষাঢ় ১৪৩২

নতুন বছরে বিশ্ব অর্থনীতিতে নেই কোন সুসংবাদ

রায়হান আহমেদ তপাদার:
০৫ জানুয়ারি ২০২৫, ১০:৩২

২০২৪ এ বছর জুড়ে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোর রেশ নিয়েই নতুন বছরে পা দিয়েছে বাংলাদেশ। বিগত বছরে যেমন নানামুখী চ্যালেঞ্জ আর অভূতপূর্ব ঘটনাবলীর মধ্য দিয়ে গেছে বাংলাদেশ। নতুন বছরেও রাজনীতি, নির্বাচন আর অর্থনীতিতে চ্যালেঞ্জ থাকবে। ২০২৫ সালেই ঘোষণা হতে পারে পরবর্তী নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়, যা সরাসরি প্রভাব রাখবে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, অর্থনীতি আর কূটনৈতিক সম্পর্কে। বিশ্লেষকরা বলছেন, বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যে মতভেদ দেখা যাচ্ছে সামনে বছর তা আরও ঘনীভূত হতে পারে। বিশেষ করে নির্বাচন এগিয়ে আসার সাথে সাথে এই মতভেদ রূপ নিতে পারে সংঘাতেও। এছাড়াও ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নেয়া-না নেয়াও একটি বড় ফ্যাক্টর হয়ে উঠতে পারে। একইসঙ্গে শেখ হাসিনার ভারতে অবস্থানের প্রভাব পড়তে পারে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কেও। করনা মহামারীর প্রভাব সবেমাত্র কাটিয়ে উঠতে শুরু করেছে বৈশ্বিক অর্থনীতি, তখনই একরাশ নয়া প্রতিবন্ধকতা নিয়ে সামনে এল ২০২৫ সাল। মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে লড়াই করে অর্থনৈতিক মন্দাকে সামাল দিয়েই ২০২৪ সালে বিশ্বব্যাপী কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো তাদের সুদহার কমাতে সক্ষম হয়েছে। গত বছরে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে শেয়ারবাজার রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছিল। এমনকী অতি-ধনীদের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য বছর হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল, কেননা এ বছরে ১৪১ জন নতুন বিলিয়নেয়ার সুপাররিচের তালিকায় নিজেদের নাম লিখিয়েছেন। কিন্তু করনা মহামারীর পর বিশ্বজুড়ে কঠিন অর্থনৈতিক বাস্তবতা, দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধি, মুদ্রাস্ফীতিতে স্বাভাবিক জীবন পরিচালন কঠিন হয়ে পড়েছিল। যার জন্য রাজনৈতিক প্রতিনিধিদের ওপর জনগণের আস্থার ভিত নড়বড়ে হয়ে গেছে।

পুরো বছরজুড়েই ভারত থেকে শুরুকরে দক্ষিণ আফ্রিকা, ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমান সরকারগুলোর বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিল সাধারণ মানুষ। ধারণা করা হচ্ছে ২০২৫ সাল আরো কঠিন হতে চলেছে।ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সি যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আমদানি শুল্ক আরোপ করে, তবে বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য যুদ্ধ শুরুর ক্ষেত্রে তা একটি মুখ্য ভূমিকা রাখবে, যা কিনা নতুন ধরনের মূল্যস্ফীতি, বৈশ্বিক মন্দা ঘটাবে। আর বর্তমানে ঐতিহাসিকভাবে নিম্ন স্তরে থাকা বেকারত্ব বৃদ্ধি পেতে পারে ২০২৫ সালে। ইউক্রেন ও মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাত, জার্মানি ও ফ্রান্সের রাজনৈতিক অচলাবস্থা এবং চীনা অর্থনীতি নিয়ে প্রশ্ন সমগ্র বিশ্ব পরিস্থিতি আরো জটিল করে তুলছে। একই সঙ্গে বেশ কয়েকটি দেশের জন্য বাড়তি চিন্তার উদ্বেগ ঘটাবে জলবায়ুর ক্ষতি মোকাবেলায় ব্যয়িত অর্থ। বিশ্বব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, করনা মহামারী-পরবর্তী অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের দৌড়ে পিছিয়ে পড়ায় দেড় দশক ধরে বিশ্বের দরিদ্র দেশগুলো সবচেয়ে বেশি অর্থনৈতিক সংকটে রয়েছে। পিছিয়ে পড়া এসব দেশের জন্য প্রয়োজন শিথিল বাণিজ্য বা তহবিল শর্তাবলি।উন্নত দেশগুলোর নাগরিকরা মনে করছেন তাদের ক্রয়ক্ষমতা, জীবনযাত্রার মান এবং ভবিষ্যৎ জীবন ক্রমেই অবনতির দিকে যাচ্ছে। এমতাবস্থায় উন্নত অর্থনীতির দেশগুলোয় দেশের নাগরিকদের সরকারের প্রতি বিশ্বাস ফেরানো হবে রাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। আর এ সমস্যাগুলোক মোকাবেলা করতে ব্যর্থ হলে চরমপন্থী দলগুলোর উত্থান সুনিশ্চিত। তাছাডাও জাতীয় বাজেটগুলোর জন্য নতুন ব্যয়ের খাত সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরই মধ্যে করনা পরবর্তী সময়ে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা, সেনাবাহিনী সুসজ্জিত করা এবং বৃদ্ধ জনসংখ্যার দেখভাল করার মতো ব্যয়ের খাত রাষ্ট্রগুলোর জন্য নতুন সংযোজন।

শুধু শক্তিশালী অর্থনীতির দেশগুলোই এ ধরনের খাতে ব্যয়ের জন্য রাজস্বের জোগান দিতে সক্ষম। আগের মতো কেবল ঋণ বাড়িয়ে কাজ করার সিদ্ধান্তে আটকে থাকলে আর্থিক সংকট চক্রেই আটকে পড়ার ঝুঁকি থাকবে রাষ্ট্রগুলোর। ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দে বলেছেন, ২০২৫ সালে অনিশ্চয়তা থাকবে অফুরন্ত। ট্রাম্প দশ থেকে বিশ শতাংশ আমদানি শুল্ক আরোপ করবেন কিনা তা নিয়ে এখনো ধোঁয়াশা রয়েই গেছে। আমদানি শুল্ক আরোপিত হলে চীনের জন্য তা ষাট শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কিন্তু অনেকেই মনে করছেন এটা কেবলই ট্রাম্পের নতুন কৌশল আলোচনা শুরু করার জন্য। আর সিদ্ধান্তে অটল থাকলে এর প্রভাব বোঝা যাবে কোন কোন সেক্টর সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং কারা পাল্টা ব্যবস্থা নেয়। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি চীন। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় ক্রমবর্ধমান পরিবর্তনের সম্মুখীন হওয়ায় বেশ চাপের মুখেই পড়েছে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, চীনের উচিত উৎপাদন খাতের অতিরিক্ত নির্ভরতা কমিয়ে আনা এবং বিশ্বের অন্যান্য নিম্ন আয়ের দেশে বিনিয়োগ করা। ইউরোপের দুই শীর্ষ অর্থনীতি-জার্মানি ও ফ্রান্সে চলমান রাজনৈতিক অচলাবস্থার সমাধান করতে হবে। ট্রাম্পের নীতি মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি করলে ডলারের মান বৃদ্ধি এবং ফেডারেল রিজার্ভের সুদহার কমানোর গতি ধীর হয়ে আসার তীব্র সম্ভাবনা থাকবে, যা কিনা অন্যান্য নিম্ন অর্থনীতির দেশের জন্য খারাপ খবর হবে। এছাড়া ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে চলমান যুদ্ধের অধিকাংশ প্রভাবই বিশ্ববাসীর অজানা। এ সংঘাত চলতে থাকলে বিশ্ববাজারে জ্বালানির দামকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করবে। তবে এখন পর্যন্ত নীতি নির্ধারকরা এবং আর্থিক খাতগুলো আশা করছে যে বিশ্ব অর্থনীতি এসব সমস্যা পার করতে পারবে এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকাররা সুদের হার স্বাভাবিক স্তরে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হবে।

কিন্তু আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল তাদের সর্বশেষ বিশ্ব অর্থনৈতিক পূর্বাভাসে যে সংকেত দিয়েছে তা অর্থনীতির জন্য সুসংবাদ নয়। গত বছরের পাঁচ আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তন বাংলাদেশের অর্থনীতিকে এক অস্বস্তিকর সত্যের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। দেশকে উন্নয়নে বিশ্বের রোল মডেল হিসেবে দেখানোর যে বয়ান ছিল, তা যে অনেকটাই ফাঁপা ছিল, সেটা বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে। মূল্যস্ফীতির কারণে একদিকে সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ, অন্যদিকে চাকরির যথেষ্ঠ সুযোগ নেই। দেড় দশক ধরে চলা অর্থ পাচার দেশের অর্থনীতিকেই এখন ভঙ্গুর অবস্থায় ঠেলে দিয়েছে। ফলে নতুন বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে উদ্বেগ কাটছে না। অর্থনীতির যেসব সংকট নিয়ে দেশ নতুন বছরে পা রেখেছে, সেগুলো নতুন নয়। ক্রমবর্ধমান খেলাপি ঋণ, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, ডলারের মূল্যবৃদ্ধি, রাজস্ব আদায়ে ব্যর্থতা, ব্যাংক লুটপাট-এসব নিয়েই শুরু হয়েছিল ২০২৪ সাল। অন্তর্বর্তী সরকার ইতিমধ্যে কিছু পচন ঠেকাতে সফল হয়েছে, কিন্তু লুটপাটের জের শিগগির মিলিয়ে যাচ্ছে না। নতুন বছরে খেলাপি ঋণ আরও বাড়বে। কারণ, লুকিয়ে রাখা মন্দ ঋণ প্রকাশ্য হবে। ডলারের দাম কোথায় স্থির হবে, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা থাকবে। আর মূল্যস্ফীতিতে দ্রুত লাগাম টানা যাবে-এমন আশাও কম। গত ১৮ নভেম্বর দেওয়া এক প্রতিবেদনে বিশ্বের অন্যতম প্রধান ঋণমান নির্ধারণকারী প্রতিষ্ঠান মুডিস বাংলাদেশের অর্থনীতির এক বিষণ্ন চিত্রই এঁকেছে। সরকারের ঋণমানের অবনমন করে মুডিস বলেছে, রাজনৈতিক ঝুঁকি ও কম অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কারণে অনেক সমস্যা তৈরি হতে পারে।তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে;কম রাজস্ব আয়,বহিস্থ খাতের দুর্বলতা ও ব্যাংক খাতসংক্রান্ত ঝুঁকি।তবে বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে কিছুটা হলেও আশাবাদী আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।

সংস্থাটি মনে করছে, জুনে শেষ হওয়া চলতি অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ৮ শতাংশের তলানিতে নামলেও পরের অর্থবছরে তা ৬ দশমিক ৭ শতাংশে উঠবে। মূল্যস্ফীতি নামবে ৫ শতাংশে। অর্থাৎ প্রবৃদ্ধির উত্থান আর মূল্যস্ফীতি পতনের এই বহুল প্রত্যাশিত ঘটনা আগামী বছর থেকেই ঘটতে শুরু করবে। তবে আমূল সংস্কার না করতে পারলে নতুন বছরে রাজস্ব আদায় বাড়ানোর লক্ষ্য পূরণ হবে না। নানা রকম দাবিদাওয়ার মধ্যে দেশ যখন বায়নাঘর হয়ে উঠেছে, তখন সরকার পরিচালনার খরচ বেড়ে যাওয়া অনেকটাই নিশ্চিত। তাই রাজস্ব আদায় বাড়াতে না পারলে সরকারকে আগামী বছর ঋণের দিকে আরও বেশি ঝুঁকতে হবে। যদিও একটি অভূতপূর্ব পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে রাজনৈতিক পরিবর্তন এসেছে। মানুষের মধ্যে বিপুল প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে, অর্থনীতি নিয়ে আশাবাদও আছে। ২০২৫ সালের মধ্যে অর্থনীতি হয়তো পুরোপুরি ঘুরে দাঁড়াবে না, তবে প্রবৃদ্ধির ধারায় অর্থনীতিকে ফিরিয়ে নেওয়ার কাজটি এ বছরই শুরু করতে হবে। বিশ্বের দ্বিতীয় অর্থনীতির দেশটি সম্পর্কে গত মাসে গোল্ডম্যান স্যাক্সের বিশ্লেষকরা বলছেন,'চীনের ওপর সরাসরি প্রভাব পড়বে এবং তারা প্রায় নিশ্চিত ভাবেই শুল্ক আরোপের মুখে পড়তে যাচ্ছে'। যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও আরও অনেক দেশের রাজনীতিতে চলতি বছর বড় ধরনের পরিবর্তন ঘটেছে। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ নতুন বছরের মাঝামাঝি সময়ে দেশে আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন। একই পরিস্থিতি জার্মানিতেও। বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটিতে পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে নতুন বছরের শুরুতে সেখানেও আগাম নির্বাচনের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে যা ঘটছে, তার প্রভাবেও বিঘ্ন ঘটতে পারে বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধিতে। সুতরাং বলাই যায়, নতুন বছরে বিশ্ব অর্থনীতিতে নেই কোন সুসংবাদ।

লেখক: গবেষক ও কলামিস্ট, যুক্তরাজ্য।

বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের ঝুঁকি ও সুযোগ

নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বাংলাদেশে বিনিয়োগের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে, বিশেষ করে সৌর ও বায়ুশক্তির ব্যবহারের ক্ষেত্রে।

জুড়ীর সাহিত্য সাংবাদিকতা : প্রাচীনকাল থেকে বিজ্ঞান যুগ

পূর্ব ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য থেকে নেমে আাসা জুড়ী নদীকে কেন্দ্র করে জুড়ী জনপদ গঠিত হয়েছে।

রোহিঙ্গা-রাখাইন সহবস্থান নিশ্চিতে আরাকান আর্মিকে উদ্যোগী হতে হবে

বর্তমানে বাংলাদেশ- মিয়ানমার সীমান্ত আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে এবং রাখাইন রাজ্যে তাদের আধিপত্য সুদৃঢ় করতে আরাকান

বাংলাদেশে পরিবেশ দূষণের প্রধান কারণ বায়ুদূষণ

বাংলাদেশে পরিবেশ দূষণের প্রধান কারণ হচ্ছে বায়ুদূষণ, শব্দ দূষণ ও নদী দুষণ ।বায়ু দুষণের-জন্য আমাদের-রাজধানী
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

তুর্কমেনিস্তানকে ৭ গোলে ভাসিয়ে বাংলাদেশের তিনে তিন

দেশে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ৬ জন

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারা সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন চায়

গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিতে ভোটের বিকল্প নেই: রুহুল কবীর রিজভী

আমাদের এবারের আন্দোলন নতুন বাংলাদেশ গঠনের: নাহিদ ইসলাম

পুলিশকে জনবান্ধব ও মানবিক হিসেবে গড়ে তুলতে সংস্কারের বিকল্প নেই

আগস্টে বাংলাদেশে আসছে না ভারত, সিরিজ পিছিয়ে গেল ১৩ মাস

সরকারি ছাড়পত্র না পাওয়ায় চীনে যাওয়া অনিশ্চিত শাবি ও কুবি উপাচার্যের

কারবালার ঘটনা জুলুমের বিপরীতে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় সাহস যোগাবে

১২ দেশের ওপর নতুন করে শুল্ক নির্ধারণ, চিঠিতে স্বাক্ষর করলেন ট্রাম্প

যশোরে ২৩টি স্বর্ণেরবারসহ ২ চোরাকারবারি আটক

শেখ হাসিনা আমলের লুটপাটকে থিম করে নতুন পোস্টার প্রকাশ

ইলিশের চড়া দামে নিম্ন ও মধ্যবিত্তের পাতে জুটছে না ইলিশ

পানিতে হলুদ মেশানোর ট্রেন্ড শুরু হলো যেভাবে

মৃত্যুহীন দিনে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে আরও ২৯৪ জন

সিভিল এভিয়েশন স্কুল এন্ড কলেজে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

মোবাইলে যেসব অ্যাপের কারণে ফাঁসতে পারেন সাইবার প্রতারণায়

ভোলায় অবৈধ কারেন্ট জালসহ শুল্ক ফাঁকি দেয়া বিদেশি পণ্য জব্দ

আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ সই করলেন ট্রাম্প

রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে