ই-পেপার রবিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৫, ১৮ কার্তিক ১৪৩২

জুলাই সনদ ও গণভোট : গণতন্ত্র রক্ষায় বিএনপির সতর্ক অবস্থান

ড. খালিদুর রহমান
০২ নভেম্বর ২০২৫, ১১:৪২

বাংলাদেশের রাজনীতিতে আবারও দুটি শব্দ কেন্দ্রবিন্দুতে—‘সংস্কার কমিশন’ এবং ‘গণভোট’। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সম্প্রতি সংবিধান সংস্কারের দুটি খসড়া সুপারিশ প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দিয়েছে। এর ভিত্তিতে অন্তর্বর্তী সরকার ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ–২০২৫’ জারি করেছে।

কমিশনের দাবি, প্রস্তাবিত সংবিধান পরিবর্তনের চূড়ান্ত অনুমোদন জনগণের রায়ে নির্ধারিত হবে, অর্থাৎ এটি গণভোটের ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু বিএনপি ঘোষণা দিয়েছে, তারা জাতীয় নির্বাচনের আগে এই প্রক্রিয়ায় অংশ নেবে না। তাদের মতে, সাংবিধানিক সিদ্ধান্ত সংসদেই হওয়া উচিত, একদিনের ভোটে নয়। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) গণভোটের মাধ্যমে সংস্কার বাস্তবায়নের পক্ষে জোর দিচ্ছে। ফলে দেশে শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক—গণভোট কি গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করবে, নাকি এটি হবে আরেকটি রাজনৈতিক কৌশল?

সাধারণ নির্বাচনে ভোটাররা প্রার্থী, প্রতীক বা দল বেছে নেন; কিন্তু গণভোটে ব্যালটে থাকে একটি নির্দিষ্ট প্রশ্ন—যার উত্তরে ভোটারকে ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’ বলতে হয়। এবার যে গণভোটের কথা বলা হচ্ছে, তার প্রশ্ন হবে, ‘আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং ইহার তফসিল–১–এ সন্নিবেশিত সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত খসড়া বিলের প্রস্তাবসমূহের প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করিতেছেন?’

ঐকমত্য কমিশনের খসড়া অনুযায়ী, জুলাই জাতীয় সনদের ৮৪টি প্রস্তাবের মধ্যে ৪৮টি সংবিধান–সম্পর্কিত। এই প্রস্তাবগুলোর মধ্যে রয়েছে ভাষা ও নাগরিক পরিচয়, মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ও মেয়াদ, ক্ষমতার ভারসাম্য, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, সংসদে উচ্চকক্ষ গঠন, নারী প্রতিনিধিত্ব বৃদ্ধি, জরুরি অবস্থার বিধান এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বিবেচনা। একটি প্রস্তাবে বলা হয়েছে—একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ দুই মেয়াদ বা ১০ বছর প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারবেন। এসব প্রস্তাবগুলো যদি গণভোটে গৃহীত হয়, তবে ভবিষ্যতের সংসদ সেগুলো সংবিধানে যুক্ত করবে।

২০১১ সালের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধান থেকে গণভোটের বিধান বাতিল করা হয়েছিল। তবে চলতি বছরের জুলাইয়ে হাইকোর্টের এক রায়ে সেই বিধান পুনর্বহাল হয়েছে। যেহেতু বর্তমানে সংসদ বিলুপ্ত, তাই অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও গণঅভ্যুত্থানের ভিত্তিতে বিশেষ আদেশ জারি করে গণভোট আয়োজন করতে পারবে। এই আদেশ অনুযায়ী, যদি গণভোটে প্রস্তাব পাস হয়, তবে পরবর্তী সংসদ হবে ‘সংবিধান সংস্কার পরিষদ’, যার কাজ ২৭০ দিনের মধ্যে সংস্কার সম্পন্ন করা। সরকার চাইলে সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট নিতে পারে, কিংবা তার আগেও আয়োজন সম্ভব।

তবে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রস্তাব ঘিরে তিনটি বড় বিতর্ক এখন সামনে এসেছে—ভিন্নমত বাদ দেওয়া, প্রস্তাবগুলোর ‘স্বয়ংক্রিয় সংযোজন’ ও পুরো প্রক্রিয়ার আইনি জটিলতা। ঐকমত্য কমিশনের ৪৮টি সংবিধান–সংক্রান্ত প্রস্তাবের মধ্যে অন্তত ৩৬টিতে একাধিক রাজনৈতিক দলের ভিন্নমত ছিল। কিন্তু কমিশনের চূড়ান্ত সুপারিশে এই ভিন্নমতের কোনো উল্লেখ নেই। বিএনপি এটিকে ‘প্রতারণা’ বলে অভিহিত করেছে। মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ঐক্যমত্য কমিশন জনগণের সঙ্গে ‘প্রতারণা’ ও ‘বিশ্বাসঘাতকতা’ করেছে। তিনি দাবি করেন, বিএনপি সংস্কারের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল বলেই সব প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বৃষ্টির মধ্যেও জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছিল, কিন্তু সেই আস্থার প্রতিদান তারা পাননি। বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ প্রশ্ন তুলেছেন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়েও। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী ও এনসিপি মনে করে, ভিন্নমত রেখে সংস্কার বাস্তবায়ন সম্ভব নয়—কমিশনের প্রস্তাবই চূড়ান্ত হওয়া উচিত। কমিশনের ব্যাখ্যা হলো, নোট অব ডিসেন্ট বা ভিন্নমত কোনো সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে না; সংবিধান কেবল দলীয় নয়, জনগণের অভিপ্রায় প্রতিফলিত করে। তাই গণভোটে জনগণের রায়ই হবে চূড়ান্ত।

সবচেয়ে আলোচিত হয়েছে কমিশনের একটি বিকল্প প্রস্তাব—যদি গণভোটে প্রস্তাব অনুমোদিত হয়, সংসদীয় পরিষদ ২৭০ দিনের মধ্যে সংবিধান সংস্কার করবে; কিন্তু সময়সীমা পেরিয়ে গেলে প্রস্তাবগুলো ‘স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত’ হবে। বিশেষজ্ঞরা এই ধারণাকে গণতান্ত্রিক প্রথার সঙ্গে অসঙ্গত বলছেন। তবে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ ব্যাখ্যা দিয়েছেন, “এটি এসেছে ‘গিলোটিন প্রসিডিউর’ ধারণা থেকে—অর্থাৎ নির্দিষ্ট সময় পার হলে বিল স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাস ধরা হয়। কিন্তু আমরা বিশ্বাস করি সংসদ সময়মতো সংস্কার সম্পন্ন করবে।” বিএনপি এই ধারাকে ‘হাস্যকর’ বলেছে, তাদের মতে বিদ্যমান সংবিধান অনুযায়ী সংসদের ভোট ছাড়া কোনো প্রস্তাব আইনে পরিণত হতে পারে না। যদি সংসদ, স্পিকার ও রাষ্ট্রপতি সরকারি দলের নিয়ন্ত্রণে থাকে, তবে ২৭০ দিনের সময়সীমা কোনো অর্থ বহন করবে না।

এছাড়া কিছু প্রস্তাব এখনো অস্পষ্ট বা খসড়া অবস্থায় আছে—যেমন মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ, বিচার বিভাগের কাঠামোগত পরিবর্তন, কিংবা উচ্চকক্ষ গঠনের ধরন। এসব প্রস্তাব আইনি ভাষায় কীভাবে বিল আকারে গণভোটে উপস্থাপন করা হবে, সেটিও অনিশ্চিত। সংসদে বিল পাস, স্পিকারের সই, রাষ্ট্রপতির অনুমোদন ও গেজেট প্রকাশ—সব প্রক্রিয়াই সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন। ফলে ২৭০ দিনের মধ্যে সংস্কার সম্পন্ন না হলে কে উদ্যোগ নেবে বা বিল কার্যকর হবে কীভাবে, তা স্পষ্ট নয়।

বাংলাদেশে এর আগে তিনবার গণভোট হয়েছে—১৯৭৭, ১৯৮৫ ও ১৯৯১ সালে। প্রথম দুটি ছিল তৎকালীন সামরিক শাসকদের প্রতি আস্থার প্রশ্নে, আর তৃতীয়টি ছিল রাষ্ট্রপতি শাসন থেকে সংসদীয় ব্যবস্থায় রূপান্তর নিয়ে। ১৯৭৭ সালের ৩০ মে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নেতৃত্ব ও কর্মসূচির প্রতি জনমতের জন্য গণভোট অনুষ্ঠিত হয়। ভোটের প্রশ্ন ছিল আপদকালীন সময়ে তার নেতৃত্বে আস্থা রাখবেন কি না। ফলাফল অনুযায়ী ৯৮ শতাংশ ভোট ‘হ্যাঁ’ পক্ষে পড়ে। ১৯৮৫ সালে স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদও তার নেতৃত্বের প্রতি আস্থা চেয়ে গণভোট নেন, তাতেও ৯৪ শতাংশ ভোট ‘হ্যাঁ’ পক্ষে পড়ে। তবে সমালোচকদের মতে, প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ ও রাজনৈতিক স্বাধীনতার অভাবে এই দুটি ভোট প্রকৃত গণরায় ছিল না। ১৯৯১ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর বিএনপি নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে অনুষ্ঠিত গণভোটে জনগণ প্রথমবার প্রকৃত অর্থে সাংবিধানিক প্রশ্নে মত দেয়—রাষ্ট্রপতি শাসন বাতিল করে সংসদীয় ব্যবস্থা অনুমোদন করে। ওই ভোটে ৮৪ শতাংশ ভোট পড়ে ‘হ্যাঁ’ পক্ষে, আর ১৫ শতাংশের কিছু বেশি ‘না’ পক্ষে। বিশ্লেষকদের মতে, এটি ছিল দেশের প্রথম সত্যিকার গণতান্ত্রিক গণভোট।

এই ইতিহাসের প্রেক্ষাপটে বিএনপির বর্তমান অবস্থানও পরিষ্কার। প্রথম দুটি গণভোট মূলত ক্ষমতা বৈধ করার উপায় হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল, ১৯৯১ সালের ভোট ছাড়া কোনোটি প্রকৃত গণরায় ছিল না। আজ যখন নির্বাচনী প্রক্রিয়ার ওপর জনগণের আস্থা কম, তখন গণভোট আয়োজন ‘একটি বিপজ্জনক পরীক্ষা’ হতে পারে। বিএনপি যুক্তি দিচ্ছে, গণভোট একদিনের ভোট, কিন্তু সংসদীয় প্রক্রিয়া একটি ধারাবাহিক বিতর্ক ও দায়বদ্ধতার পথ—যেখানে প্রতিনিধিরা নিজেদের অবস্থানের জন্য জবাবদিহি করতে বাধ্য। একদিনের গণভোটে সিদ্ধান্ত নেওয়া মানে পরদিন থেকেই সেই জবাবদিহির অবসান।

বিশ্ব রাজনীতির ইতিহাসেও গণভোটের ফলাফল সবসময় গণতান্ত্রিকভাবে ইতিবাচক হয়নি। যুক্তরাজ্যের ব্রেক্সিট গণভোটের উদাহরণ প্রায়ই উল্লেখ করা হয়। ২০১৬ সালের সেই গণভোটে জনমতের বড় অংশ আবেগপ্রবণ প্রচারণার প্রভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, যা পরবর্তীতে দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংকট তৈরি করে। তাই সংবিধান সংশোধনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে গণভোট আয়োজনের আগে প্রয়োজন অবাধ রাজনৈতিক পরিবেশ, বিস্তৃত প্রচারণা এবং সর্বস্তরের জনগণের সচেতন অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।

ঐতিহাসিকভাবে বিএনপি কখনো সংস্কারবিরোধী ছিল না; বরং ১৯৯১ সালে তারাই সংসদীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করে দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক সংস্কার সম্পন্ন করেছিল। কিন্তু আজ তারা প্রশ্ন তুলছে, গণভোটের আগে কি রাষ্ট্র গণতন্ত্রের সেই ভিত্তিটুকু যথেষ্ট মজবুত করেছে?

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব নিঃসন্দেহে দেশের সাংবিধানিক রূপান্তরের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হতে পারে। তবে ভিন্নমত উপেক্ষা, প্রস্তাবের ‘স্বয়ংক্রিয় বাস্তবায়ন’ ধারণা ও প্রক্রিয়াগত অনিশ্চয়তা এই ইঙ্গিত দিচ্ছে—গণভোট কেবল সাংবিধানিক নয়, রাজনৈতিক পরীক্ষাও হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশের গণতন্ত্র আবারও এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। গণভোটের ধারণা নিঃসন্দেহে গণতান্ত্রিক, কিন্তু এর বাস্তবায়ন যদি অবাধ ও স্বচ্ছ না হয়, তবে তা হয়ে উঠবে কেবল প্রশাসনিক আনুষ্ঠানিকতা। প্রশ্নটা তাই আগের মতোই জোরালো—জনগণ কি জানবে, তারা ঠিক কিসের পক্ষে বা বিপক্ষে ভোট দিচ্ছে? কারণ জনগণের মতামতই যদি নিয়ন্ত্রিত হয়, তবে যেকোনো ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’ ভোটই গণতন্ত্রের শক্তি নয়, বরং তার দুর্বলতার প্রতিচ্ছবি হয়ে দাঁড়াবে।

ড. খালিদুর রহমান : অধ্যাপক, পরিসংখ্যান বিভাগ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট

রাজনীতির অস্থিরতার ফাঁদে চট্টগ্রাম বন্দর!

ষাটোর্ধ মোহাম্মদ সেকান্দর। তাকে অপহরণ করার ঘটনায় আৎকে উঠি। সীতাকুণ্ডের পরিচিত মুখ সেকান্দর। বয়সে আমাদের

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় AEZ ভিত্তিক মিশ্র অনুজীব সার উদ্ভাবন

জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য বিশ্বের ধনী ও অতি মুনাফালোভী শিল্পোন্নত দেশগুলো দায়ী হলেও এর প্রভাবে সবচেয়ে

সুইডেন: এক সভ্য রাষ্ট্রের জন্ম ও মানবতার পথচলা

জীবনের বড় একটি অংশ কাটিয়েছি সুইডেনে—এক দেশ, যার সভ্যতা, প্রকৃতি আর মানবিক মূল্যবোধ আমাকে গভীরভাবে

রোহিঙ্গা সংকটের বাস্তবতা ও সমাধান বিশ্বমঞ্চে নিয়মিত উপস্থাপনের আহ্বান

রোহিঙ্গা সমস্যা মানবিক সংকটের পাশাপাশি একটি রাজনৈতিক সমস্যা এবং এই সংকটের সমাধান রাজনৈতিকভাবেই হতে হবে।
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বিকট শব্দ ও উচ্চগতিতে চলছিল মোটরসাইকেল রেস, দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

চলন বিলে জীববৈচিত্র্য রক্ষার উদ্যোগ নিতে হবে: পানিসম্পদ উপদেষ্টা

তৃতীয় ধাপের হালনাগাদে ভোটার বেড়ে ১২ কোটি ৭৬ লাখ: ইসি সচিব

প্রাণীকে গবেষণার জন্য বাইরে পাঠানো হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

সামরিক চ্যানেল পুনরায় চালুর সিদ্ধান্ত নিলো যুক্তরাষ্ট্র-চীন

জুলাই বিরোধী শক্তির আস্ফালনের প্রতিবাদে ইবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

সরকারী সেবা খাতে ঘুষ ছাড়া ফাইল নড়ে না

শরীয়তপুরে শতাধিক হাতবোমার বিস্ফোরণে কেঁপে উঠলো পুরো এলাকা

সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতের ত্রিপুরার সাবেক ক্রিকেটারের মৃত্যু

নির্বাচনে ধানের শীষ ও শাপলা কলি হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে: নাসীরুদ্দীন

বাড্ডায় বাসা থেকে দম্পতির অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারকালে আটক ১১

শাপলা কলি প্রতীক মেনে নেবে এনসিপি

স্থিতিশীলতার জন্য বর্জন নয়, প্রয়োজন সহযোগিতা: ওমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩০০ আসন ধরে এগোচ্ছি, প্রার্থী তালিকা এ মাসেই দিতে পারি: নাহিদ

দীর্ঘ ১৬ বছর পর ফের চালু হচ্ছে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা

খাবার টেবিলে যুবককে গুলি করে হত্যা, হাসপাতালে ৩

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ডেমোক্র্যাটদের সোচ্চার হতে বললেন ওবামা

কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে গর্তের পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু

এফবিসিসিআইর প্রশাসকের দায়িত্ব নিলেন অতিরিক্ত সচিব আবদুর রহিম