ই-পেপার শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬ পৌষ ১৪৩১

বিদায়ী সরকারের ষড়যন্ত্র দেশের শান্তি-শৃঙ্খলার অন্তরায়

রায়হান আহমেদ তপাদার:
২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৩৩

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়েছে ঠিকই কিন্ত তাদের ষড়যন্ত্র বহাল রয়েছে।বিদায়ী সরকারের নেতা-কর্মীদের চিন্তায়-কাজে কোনো পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে না। হাসিনা সরকারের শাসনের পতন ও তাদের পরিণতির ধরনটা এবার ভিন্ন। মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া ৭৫ বছর বয়সী দলটির জুটেছে ফ্যাসিবাদের উপাধি। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গণহত্যা চালানোর অভিযোগে বিচারের মুখোমুখি করা হচ্ছে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বকে। প্রশ্ন হচ্ছে কেন আওয়ামী লীগের এই পরিণতি, এর কারণ বা বাস্তবতাকে কীভাবে মূল্যায়ন করছে তারা।হাসিনা সরকারের পতনের তিন মাস পার হয়েছে। এখন পর্যন্ত দলটির নেতা-কর্মীদের চিন্তায় বা কথায় কিন্তু কোনো পরিবর্তন লক্ষ করা যাচ্ছে না। অনুশোচনা প্রকাশের কোনো ইঙ্গিতও নেই। এমনকি দলটির নেতৃত্বের প্রতি মানুষের আস্থার যে সংকট তৈরি হয়েছে, সে ব্যাপারেও তাদের কোনো বিকল্প চিন্তা আছে বলে মনে হয় না। আওয়ামী লীগ গণ-অভ্যুত্থান ও তাদের সরকারের পতনকে এখনো একটি ষড়যন্ত্র হিসেবেই দেখছে। এরই মধ্যে বিদেশে পালিয়ে যাওয়া দলটির কোনো কোনো নেতা অডিও-ভিডিও বক্তব্য ছেড়েছেন সামাজিক যোগাযোগামাধ্যমে; কেউ কেউ বিবৃতি দিয়েছেন। দেশি-বিদেশি পরিকল্পনায় ষড়যন্ত্র করে আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করা হয়েছে-এটাই আওয়ামী লীগ নেতাদের বক্তব্যের মূল বিষয়। তবে দলটি যে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। দলের শীর্ষ নেতৃত্বের বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার নজিরও সৃষ্টি হয়েছে এবার। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা পালিয়ে ভারতে চলে যান এবং এর মধ্য দিয়ে তাঁর টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনের পতন হয় ৫ আগস্ট।

হাসিনা দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার আগে কোনো নির্দেশনাও দিয়ে যাননি আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে। তাঁরা সরকার পতনের খবরে হতবাক ও দিশাহারা হয়ে পড়েছিলেন। গণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের সেই পরিস্থিতিতে সারা দেশে আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন গুলোর নেতা-কর্মীদের কাছে তখন জীবন বাঁচানোই প্রধান বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। সেই পরিস্থিতিতে কোনো দিকনির্দেশনা না থাকায় দলের নেতৃত্বের প্রতি তৃণমূলের অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন, যা বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমেও প্রকাশিত হয়েছে। আগস্টের মাঝামাঝি ও শেষ দিকে দেশ থেকে পালিয়ে গেছেন, দলের এমন একাধিক নেতা বলেছেন, মূলত দেশের বাইরে পালিয়ে যাওয়া সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ নেতারা এই উদ্যোগ নিয়েছেন এবং চেষ্টা করে যাচ্ছেন। শেখ হাসিনার বিকল্প কোনো নেতা তৈরির চিন্তা তাঁদের এখনো নেই। ফলে দলটির অনেক বক্তব্য-বিবৃতি দেওয়া হচ্ছে দলের সভাপতি শেখ হাসিনার নামে। বিদেশে পালিয়ে যাওয়া নেতারা দেশের বাস্তবতা কতটা বিবেচনায় নিয়ে কর্মসূচি দিচ্ছেন-সেই প্রশ্নও তুলেছেন দেশে পালিয়ে থাকা নেতাদের কেউ কেউ। তাঁরা মনে করেন, এ ধরনের কর্মসূচি দেওয়া অব্যাহত থাকলে তাঁদের বিরুদ্ধে আরও মামলা হবে এবং তাঁদের ধরতে অভিযান শুরু হবে। তবে একই সঙ্গে এই নেতারা ঘুরে দাঁড়াতেও চান। কিন্তু তার পথ কী, তা তাঁরা জানেন না।আওয়ামী লীগের শাসনের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আট শর বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ২১ হাজারের বেশি, যাঁদের মধ্যে অনেকে চোখ হারিয়েছেন, অনেকে পা হারিয়েছেন, পঙ্গু হয়ে গেছেন কেউ কেউ। স্বাধীন হওয়া বাংলাদেশে আর কোনো আন্দোলনে এত হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

আওয়ামী লীগ ও এর নেতৃত্বের প্রতি মানুষের আস্থার সংকটের পেছনে এটাই বড় কারণ।শেখ হাসিনার পতনের সঙ্গে সঙ্গে তাঁর দলের প্রায় সব নেতা-কর্মী কেন অদৃশ্য হয়ে গেলেন? এ প্রশ্নের উত্তরের মধ্যেই আন্দাজ পাওয়া যাবে দলটির দেউলিয়াত্বের মাত্রা। শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের প্রত্যেক সদস্য ও সমর্থক গোষ্ঠী-শিল্পী, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী-কতটা অর্বাচীন হলে ধরে নিতে পারেন, তাঁদের এ ক্ষমতা অনন্তকাল স্থায়ী হবে। আর যদি তা ধরে না নিয়ে থাকেন, তাহলে তাঁরা কীভাবে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত থাকতে পারেন? বলা বাহুল্য, তাঁরা দুর্নীতি করেছেন বলেই অদৃশ্য হয়ে গেছেন। একটি বক্তৃতা রাখা তো দূরের কথা, প্রকাশ্যেই আসতে সাহস করছেন না তাঁরা। কারণ, প্রকাশ্য বক্তৃতা-বিবৃতি দিলেই দুর্নীতির অভিযোগে মামলা হবে এবং তাঁরা গ্রেপ্তার হবেন। কতটা দেউলিয়া হলে দলের তৃতীয় সারির একজন নেতাও নিজেকে দুর্নীতিমুক্ত ঘোষণা দিয়ে রাজনীতির মাঠে দাঁড়িয়ে দলকে সংগঠিত করতে পারেন না। কর্মীদের অভয় দিয়ে ধীরে ধীরে দলটিকে গোছাতে শুরু করতে পারেন-এমন একজন নেতা বা আওয়ামী বুদ্ধিজীবী নেই। আওয়ামী লীগের দেউলিয়াত্বের আরেকটি দিক হলো নেতা ও বুদ্ধিজীবীদের অন্তঃসারশূন্যতা। গণতন্ত্রহীনতায় প্রতিষ্ঠানগুলো ভেঙে পড়ে, দেখা দেয় স্বজনতোষী পুঁজিবাদ। তখন সরকারের টিকে থাকার জন্য দরকার হয় সামরিক-বেসামরিক আমলা ও পুলিশ, ব্যবসায়ী শ্রেণির সমর্থন।এ সমর্থন মেলে অন্যায় রাষ্ট্রীয় সুবিধার বিনিময়ে। শেখ হাসিনা ভেবেছিলেন, তিনি সামরিক-বেসামরিক আমলার, পুলিশের, ব্যবসায়ী শ্রেণির ক্ষমতা, অর্থ, সমর্থন দ্বারা সুরক্ষিত। কিন্তু তা হয়নি। তাসের ঘরের মতো উড়ে গেছে তাঁর মসনদ।

আওয়ামী লীগের সব নেতার মুখে যখন অতিকথন ও দম্ভের প্রকাশ, তখন বিএনপি নেতা তারেক রহমানসহ অন্য নেতাদের মধ্যে দেখা যায় পরিপক্বতার ছাপ। হাসিনা সরকারের পতনের পর নেতা-কর্মীদের সংখ্যালঘুদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য নির্দেশ প্রদান, ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার এবং প্রতিহিংসার পথ পরিহার।মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনায় দেশ গড়ার অঙ্গীকার তারেক রহমানের বুদ্ধিমত্তা ও পরিপক্বতার সাক্ষ্য দেয়। হাসিনা সরকারের পতনের পর নেতা-কর্মীদের সংখ্যালঘুদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য নির্দেশ প্রদান, ধর্ম যার যার,নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার ও

প্রতিহিংসার পথ পরিহার, মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনায় দেশ গড়ার অঙ্গীকার তারেক রহমানের বুদ্ধিমত্তা ও পরিপক্বতার সাক্ষ্য দেয়। অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে বিএনপির প্রধান দুই নেতা মহাসচিব মির্জা ফখরুল, মুখপাত্র রুহুল কবির রিজভী যেসব বক্তব্য দিচ্ছেন, তার মধ্যেও পরিপক্ব রাজনীতিজ্ঞানের পরিচয় মেলে; যেমন রাষ্ট্রপতিকে অপসারণ করলে অনাবশ্যক রাজনৈতিক জটিলতার সৃষ্টি হবে, আমরা কোনো দলকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে নই ইত্যাদি। এবং আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে আমাদের আপত্তি নেই অথবা বঙ্গবন্ধুর ছবি নামানো ঠিক হয়নি আরও কত কিছু। গত ১৫ বছর ধরে আওয়ামী লীগের হাতে সীমাহীন জেল-জুলুম-নির্যাতনের পরও তাঁরা যখন এসব কথা বলেন, তখন তাঁরা উঠে যান অন্য এক উচ্চতায়, যা আওয়ামী লীগের যেকোনো নেতার নাগালের বাইরে।কিন্তু কেউ যদি নিজেকে পরিবর্তন করে একজন মহৎ মানুষে উন্নীত হতে চান, সমাজের উচিত তাঁকে সুযোগ দেওয়া। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানকে নেতা-কর্মীরা স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে গর্ব করতে চান।

বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে মূল্যবান মনে করেন। তাঁদের নেতা জিয়াউর রহমান শেখ মুজিবকে স্বাধীনতা সংগ্রামের মহান নেতা ও মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা হিসেবে গণ্য করতেন। কখনো অসম্মান করে কথা বলেননি। বিএনপির নেতৃত্ব যদি একটি আধুনিক রাষ্ট্র নির্মাণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুন্নত রাখে,তাহলে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি তাদের পতাকাতলে হাজির হতে পারে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলে তারা যদি মানুষকে ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা করে, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক ভাবে উগ্র মতাদর্শের শক্তিকে লালন করে, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করে, স্বজনতোষী পুঁজিবাদ সৃষ্টি করে, তাদের অবস্থাও আওয়ামী লীগের মতো হবে-এটা সর্বদা মনে রাখতে হবে। দেশ শাসনের সময়টাতে আওয়ামী লীগের দমন-পীড়নে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ও ভিন্নমত দাঁড়াতে পারেনি। নির্বাচন ও নির্বাচনী প্রতিষ্ঠান গুলোকে ধ্বংস করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় সব প্রতিষ্ঠানকে দলীয় প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছিল। তাদের মাধ্যমেই আওয়ামী লীগ দেশ চালাত। আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনগুলোও সাংগঠনিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েছিল; ভিড় জমেছিল সুবিধাবাদীদের। সরকার পতনের পর একসময় ছাত্রলীগ করা অনেকেই যখন নিজেদের ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতা হিসেবে ঘোষণা করেন, তখন ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের বিস্মিত হওয়া ছাড়া আর কিছুই করার নেই। ছাত্র আন্দোলন সামলাতে শুরু থেকে একের পর এক সরকার যা করেছে, যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে, তার সবই ছিল ভুল। আওয়ামী লীগ নেতাদের অনেকে এখন তা মনে করেন। এখন দলটি কতটা হালে পানি পাবে বা ঘুরে দাঁড়াতে পারবে, সে ব্যাপারেও নিশ্চিত নন দলের অনেক নেতা।

এ ছাড়া দলটি প্রাণহানি বা হতাহতের ঘটনার দায়ভার নিতে রাজি নয়। আওয়ামী লীগ এখনো ষড়যন্ত্রের তত্ত্ব সামনে রেখে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টার কথা বলছে। কিন্তু তাঁদের এই কৌশলে যে মানুষের মধ্যে আস্থা ফেরানো যাবে না, তা নিশ্চিত করেই বলা যায়।যদিও আওয়ামী লীগ একটি ঐতিহাসিক ও বড় দল।তাঁরা রাজপথে নামাকে নিজের বিবেক তাড়না থেকে মুক্তির উপায় বলে উপলব্ধি করেছিলেন। এ কারণে দুই হাত প্রসারিত করে আবু সাঈদেরা নিজের বুকে বুলেট বরণ করতে পিছ পা হন নাই। আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্বে থাকা লোকজন নিজেরা কোটি কোটি টাকা লুটপাট করে, অর্থ পাচার করে, পুলিশ-বিডিআর ব্যবহার করে হাজারের বেশি মানুষ হত্যা করে নিজেদের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে নিজেদের দানবিক ভাবমূর্তি গড়ে তুলেছেন। কর্মীরা স্বার্থের জন্য এই নেতাদের তোয়াজ করতেন ঠিকই, কিন্তু শ্রদ্ধা করতেন না। তাঁরা নেতাদের ডাকে এত দিন রাজপথ দখলে রেখে নানা অপকর্ম করেছিলেন।সেই অপরাধবোধ তাঁদের স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলনের চেতনাকে নষ্ট করে দিয়েছে। দলের জন্য জীবন বাজী রাখার জন্য দলের যে আদর্শিক অবস্থান থাকা দরকার, তা যখন তাঁরা আর খুঁজে পাননি বিধায় দূর থেকে দেশকে অস্থিতিশীল রাখতে গোপন ষড়যন্ত্রের পথ বেঁচে নিয়েছে। তাই দেশের জনগণকে সাথে নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে সাবধানতা অবলম্বন করে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে।

লেখক: গবেষক ও কলামিস্ট, যুক্তরাজ্য।

আমার বার্তা/জেএইচ

আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্ত সংকট ও সম্ভাবনা

আরাকান আর্মি রাখাইন রাজ্যের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণের জন্য মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সাথে সংঘর্ষে একের পর এক জয়ের

অধিক রেমিট্যান্স অর্জনে দক্ষ ও প্রশিক্ষিত অভিবাসীর বিকল্প নেই

প্রতি বছর ১৮ই ডিসেম্বর জাতিসংঘের সকল সদস্যভূক্ত দেশে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস পালিত হয়ে আসছে। জাতিসংঘের

বিভিন্ন দেশে শীতকালে আবহাওয়ার বিরুপ প্রভাব

মেরু এবং নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ুতে শীতকাল বছরের শীতলতম ঋতু। এটি শরতের পরে এবং বসন্তের আগে আসে।

নিরাপত্তার স্বার্থেই ভারতকে উগ্রতা পরিহার করতে হবে

ভারত আর বাংলাদেশ দুই অকৃত্রিম বন্ধুদেশ; তাদের মধ্যে ঐতিহাসিক মিত্রতা আছে-এ কথা আমাদের সবারই জানা
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

কমলনগরে জামায়াতের লরেন্স ইউনিয়ন কর্মী সম্মেলন

ব্রাহ্মণপাড়ায় ট্রাক্টরের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু আহত ২

২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের

রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের

বাংলাদেশ শর্ট ফিল্ম ফোরামের উদ্যোগে সেমিনার

গজারিয়ায় একাধিক মাদ্রাসা ও এতিমখানায় শীতবস্ত্র বিতরণ

সাকিব ও তামিমের চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলা নিয়ে যা বললেন বিসিবি সভাপতি

এ বছর ১৫০ জনের বেশি টিভি সাংবাদিক চাকরিচ্যুত

পাকিস্তান থেকে দ্বিগুণ পণ্য নিয়ে আবার এলো সেই জাহাজ

স্মৃতিস্তম্ভে জুতা পরে হিরো আলমের টিকটক, ভিডিও ভাইরাল

এশিয়াকাপ জয়ীদের জন্য বড় অঙ্কের পুরস্কার ঘোষণা বিসিবির

লাইসেন্স ও ট্যাক্সের আওতায় আসছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

বিএনপি সমর্থিত দুই মেম্বারের সামাজিক বিরোধে প্রাণ গেল যুবকের

ঢাকা মেট্রোকে হারিয়ে ফাইনালে রংপুর

চট্টগ্রামে সাদাকা ফান্ডের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সম্মেলন অনুষ্ঠিত

চাঁদাবাজরা যেন ক্ষমতায় আসতে না পারে, সতর্ক থাকুন: হাসনাত

জুড়ীতে মরহুম আব্দুল আজিম মাস্টার মেধাবৃত্তি প্রকল্প পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

জনগণই ঠিক করবে দেশ পরিচালনা কে করবে: গয়েশ্বর

কুষ্টিয়াতে রাতের আঁধারে কৃষকের পেঁয়াজের চারা কর্তন

বাংলাদেশে গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন