ই-পেপার সোমবার, ২০ জানুয়ারি ২০২৫, ৬ মাঘ ১৪৩২

বহুমুখী চ্যালেঞ্জের মুখে বাংলাদেশের শিক্ষকতা পেশা

অলোক আচার্য:
১৯ জানুয়ারি ২০২৫, ১০:২৪

আমাদের দেশে শিক্ষকদের বহু অপূর্ণতা রয়েছে, আবার পূর্ণতাও রয়েছে। এই দুয়ের ভেতর একটা মানসিক আর অন্যটা বস্তগত চাহিদার। অন্য অনেক দেশ থেকে শিক্ষকদের সামাজিক ও আর্থিক মর্যাদায় আমরা পিছিয়ে আছি। কারণ সামাজিক প্রাপ্যতার মাপকাঠি হলো অর্থ যা আসে চাকরিজীবীর বেতন থেকে। আমাদের শিক্ষকদের বেতন বিভিন্ন ধাপে বৃদ্ধি পেলেও তা বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতিতে অনেক কম। বিভিন্ন স্তরের শিক্ষকদের মধ্যে বহু পার্থক্য রয়েছে। আবার প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষকদের বেতনেও রয়েছে পার্থক্য। একই শিক্ষাগত যোগ্যতায় কেউ প্রাথমিকে চাকরি করছে, উচ্চ মাধ্যমিকে এবং মাধ্যমিকে করছে। অথচ বেতন আলাদা। সবচেয়ে কম প্রাথমিকে। প্রাথমিকের শিক্ষকরা আজও তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী! এছাড়াও রয়েছে নন-এমপিও শিক্ষক এবং কিন্ডারগার্টেন শিক্ষক। এদের সুযোগ সুবিধা ভিন্ন হলেও দায়িত্ব মূলত এক এবং অভিন্ন। এদের প্রধান কাজ হলো শিক্ষা দেওয়া বা শিক্ষার্থীদের শিখন প্রদানের কাজ। এই কাজের যে চ্যালেঞ্জ তা স্তর ভেদে ভিন্নতা রয়েছে। তবু এত অপূর্ণতা নিয়ে যে পরিতৃপ্তি শিক্ষকের মধ্যে থাকে তা হলো শিক্ষা দেওয়ার পরিতৃপ্তি যা অন্য কোনো পেশায় থাকে না। এ কারণেই শিক্ষকতা পেশা অন্য সব পেশা থেকে একেবারেই ভিন্ন। একজন শিক্ষক তার ছাত্রছাত্রীদের কিভাবে গড়ে তোলে বা একজন শিক্ষকের সাথে শিক্ষার্থীর সম্পর্ক হয় তা একজন শিক্ষক ভালো জানেন। সেই কৌশলটি তিনি সময়ের সাথে আয়ত্ত্ব করেন। বহুগুণে গুণাণি¦ত একজন মানুষ প্রতিটি শিক্ষক। এই সমাজ পরিবর্তনের মূল কারিগর শিক্ষক সমাজ। ফলে তাদের জীবনমান উন্নয়নও সবার আগেই প্রয়োজন। শিক্ষক, শিক্ষা ও শিক্ষার্থী শব্দগুলো পারস্পরিক নির্ভরশীল ও একে অপরের সাথে ঘনিষ্টভাবে সম্পর্কযুক্ত। শিক্ষক বিহীন শিক্ষা যেমন কল্পনা করা যায় না তেমনি শিক্ষার্থীবিহীন শিক্ষাও অর্থহীন। শিক্ষক তার কাছে আসা শিক্ষার্থীদের জীবনে বেঁচে থাকার, জীবন যুদ্ধে জয়ী হবার মন্ত্র শিখিয়ে দেন। তিনি শিক্ষার্থীদের মনের আবেগ নিয়ন্ত্রনের দীক্ষা দেন। তিনি চান যেন তার শিক্ষার্থী জীবনের সব প্রতিকূলতা পেরিয়ে বিজয়ী হোক। আবার একজন শিক্ষককে বলা হয় আজীবন ছাত্র। জ্ঞান অšে¦ষণনে তার তৃষ্ণা অপরিসীম। নিজে না শিখলে অন্যকে কি শেখাবেন। তাই তো তাকে পড়তে হয়, জানতে হয় এবং জানাতে হয়। এই জানানোর কাজটি হচ্ছে শিক্ষকতার জীবনের সবথেকে পরিশ্রমী এবং কঠিন কাজ। কারণ তার জানানোর কাজটি সফল হয়েছে কি না তা বুঝতে পারাও একটি বড় দক্ষতার ব্যাপার। একজন শিক্ষক হচ্ছেন সেই ব্যাক্তি যার মধ্যে পরামর্শক হওয়ার, শিক্ষা সহায়ক ব্যাক্তি, শিক্ষক নিজেই শিক্ষা সহায়ক সামগ্রীর উন্নয়ন সাধন করবেন, তার আচরণ হবে রোল মডেল, তিনি সমাজের দর্পণ, কারিকুলাম প্রস্তুতকারক ও মূল্যায়ণকারণ, শিক্ষা সংগঠক এবং নির্দেশক ইত্যাদি গুণাবলী স¤পূর্ণ মানুষ। সত্যি কথা বলতে একদিক থেকে শিক্ষক একজন সত্যিকারের অতিমানব যাদের থাকে সহজেই আকৃষ্ট করার ক্ষমতা। আবার একদিক থেকে শিক্ষকরা খুব সাধারণ একজন মানুষ যারা তৈরি করেন অসাধারণ সব মানুষ। শিক্ষা কোন পেশা নয় বরং একটি সেবা। সমাজে অনেক সেবামূলক কাজ রয়েছে। এর মধ্য শিক্ষা অন্যতম। শিক্ষা হচ্ছে একটি ব্রত। যে ব্রত দিয়ে তিনি তার ছাত্রছাত্রীর মধ্যে ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটান। শিক্ষকের এই কাজটির সফলতা ও ব্যার্থতার মধ্যে রয়েছে দেশ ও জাতির ভবিষ্যত।

বছরের পর বছর পাস করিয়ে রেজাল্ট ভাল করাতে পারলেই কিন্তু শিক্ষকের দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না। বরং দায়িত্ব তো প্রতিটি শিক্ষার্থীর মধ্যে লুকিয়ে থাকা সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ ঘটানো। একজন শিক্ষকই যা আবিষ্কার করতে পারেন এবং তা ব্যাবহারে পথ দেখাতে পারেন। তবে বর্তমানে গুটিকয়েক শিক্ষকের কর্মকান্ডে প্রায়ই এ পেশা সমালোচিত হয়। কিন্তু গুটি কয়েক উদাহরণ থেকে সার্বিক মূল্যায়ন করাটা বোকামী। শুধু পেশায় নিয়োজিত হলেই শিক্ষক হওয়া যায় না। শিক্ষক হতে হলে তার সম্পর্কিত গুণাবলী অর্জন করতে হবে। শুধু পোশাকে বা পেশায় শিক্ষক হয়ে কি লাভ? বাবা মা যেমন সন্তানের বুকের ভেতর বেঁচে থাকে ঠিক তেমনি করেই শিক্ষক বেঁচে থাকেন তার শিক্ষার্থীর মধ্যে। আমার অনেক শিক্ষক যেমন আজও বেঁচে আছেন আমার মধ্যে। শিক্ষক হিসেবে একজন মানুষ কখন সফল তা নির্ণয় করা তা চাকরির বয়সের উপর নির্ভর করে না। বরং সেই শিক্ষক কতজন শিক্ষার্থীর ভেতর নিজের আদর্শ প্রভাবিত করতে পারছেন, কতজনকে মানুষ হওয়ার সঠিক পথ দেখাতে পেরেছেন তার উপর নির্ভর করে। শিক্ষক বেঁচে থাকেন শিক্ষার্থীর মধ্যে। মানুষ হওয়ার সেই মন্ত্র একমাত্র শিক্ষকের ভেতরেই থাকে। একজন শিক্ষার্থী শিক্ষক সম্পর্কে নেতিবাচক মন্তব্য করার সুযোগই পাওয়া উচিত না। কারণ যে প্রকৃত শিক্ষক সে কোনদিন কোন একজন শিক্ষার্থীর জীবনে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে এমন কিছু করেন না। শিক্ষকতা পেশায় থাকলেই কি প্রকৃত শিক্ষক হওয়া যায়। এটাও এক ধরনের প্রাণান্ত চেষ্টার ফল। শিক্ষক এবং সমাজের অন্য পেশার মানুষের সাথে পার্থক্য রয়েছে। অন্য অনেকে যা পারে শিক্ষকরা সেটা পারে না। তাকে এত এত গুণের সমাবেশ ঘটাতে হয় যে একজন অতিমানবেরও বুঝি এত ক্ষমতা থাকে না। সেজন্য শিক্ষকতাকে পেশা না বলে সেবা বলা হয়।

একজন শিক্ষককে বলা হয় আজীবন ছাত্র। জ্ঞান অšে¦ষণনে তার তৃষ্ণা অপরিসীম। নিজে না শিখলে অন্যকে কি শেখাবেন। তাই তো তাকে পড়তে হয়, জানতে হয় এবং জানাতে হয়। এই জানানোর কাজটি হচ্ছে শিক্ষকতার জীবনের সবথেকে পরিশ্রমী এবং কঠিন কাজ। কারণ তার জানানোর কাজটি সফল হয়েছে কি না তা বুঝতে পারাও একটি বড় দক্ষতার ব্যাপার। একজন শিক্ষক হচ্ছেন সেই ব্যাক্তি যার মধ্যে পরামর্শক হওয়ার, শিক্ষা সহায়ক ব্যাক্তি, শিক্ষক নিজেই শিক্ষা সহায়ক সামগ্রীর উন্নয়ন সাধন করবেন, তার আচরণ হবে রোল মডেল, তিনি সমাজের দর্পণ, কারিকুলাম প্রস্তুতকারক ও মূল্যায়ণকারণ, শিক্ষা সংগঠক এবং নির্দেশক ইত্যাদি গুণাবলী স¤পূর্ণ মানুষ। সত্যি কথা বলতে একদিক থেকে শিক্ষক একজন সত্যিকারের অতিমানব যাদের থাকে সহজেই আকৃষ্ট করার ক্ষমতা। আবার একদিক থেকে শিক্ষকরা খুব সাধারণ একজন মানুষ যারা তৈরি করেন অসাধারণ সব মানুষ। শিক্ষা কোন পেশা নয় বরং একটি সেবা। সমাজে অনেক সেবামূলক কাজ রয়েছে। এর মধ্য শিক্ষা অন্যতম। শিক্ষা হচ্ছে একটি ব্রত। যে ব্রত দিয়ে তিনি তার ছাত্রছাত্রীর মধ্যে ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটান। শিক্ষকের এই কাজটির সফলতা ও ব্যার্থতার মধ্যে রয়েছে দেশ ও জাতির ভবিষ্যত।

বাস্তবে বিভিন্ন কারণে আমাদের দেশের শিক্ষক সমাজ আজ প্রশ্নে সম্মুখীন। কারণ পাস করা সার্টিফিকেটের জোরে যে কেউ শিক্ষকতা পেশায় ঢুকে পরছে কিন্তু সেই ব্যক্তি শিক্ষক হিসেবে কেমন তা যাচাই করার কোন উপায় নেই। একজন শিক্ষক অবশ্যই সৎ ও নৈতিক চরিত্রের অধিকারি হবেন। কিন্তু সার্টিফিকেট মেধার মূল্যায়ন করলেও মনুষ্যত্বের মূল্যায়ণের ক্ষমতা রাখে না। ফলে শিক্ষকতা পেশায় থেকেও নানা অনৈতিক কার্যকলাপে জড়িয়ে পরছে। এবং এজন্য শিক্ষক সমাজের প্রতি আঙুল উঠছে। শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন স্কেল দরকার কারণ শিক্ষকদের দায়িত্ব অন্য সব পেশা থেকে ভিন্ন। তাছাড়া শিক্ষকতা হলো সেই পেশা যেখান থেকে দেশের মেধা তৈরি হয়। ফলে আর সব পেশার সাথে গুলিয়ে ফেললে চলবে না। তাই এই পেশার সাথে জড়িত মানুষগুলো আলাদা বেতনস্কেল দাবি করতেই পারে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে শিক্ষকতা পেশায় কারা আস?ে এই প্রশ্নের উত্তরে বলা যায় মেধার ভিত্তিতে যদি ভাগ করা হয় তাহলে উচ্চ মেধা সম্পন্ন ছাত্রছাত্রীরা কমই শিক্ষকতা পেশার প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে। প্রথম শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা তাদের স্বপ্নকে বেঁধে রাখে বিসিএস, ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার বা এরকম কোন পেশায়। যেখানে প্রচুর টাকা কামানো পাশাপাশি রয়েছে সামাজিক সম্মান। এরপরের মেধাবী রয়েছে তারা প্রথম শ্রেণিতে না পরলেও দ্বিতীয় শ্রেণির মেধাবী। তারা নূন্যতম দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরি খোঁজে। এরপর যারা থাকে তারা অন্য পেশার সাথে শিক্ষকতা পেশায় আসে। এখন কথা হলো কেন রাষ্ট্রের সবথেকে মেধাবী শিক্ষার্থীরা প্রাথমিক বা মাধ্যমিক এমনকি কলেজে আসতে অনীহা। কেন ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হওয়াতে বেশি আগ্রহী। এর একটাই অর্থ যে প্রাথমিক বা বেসরকারি স্কুল কলেজের চাকরি প্রথম বা দ্বিতীয় শ্রেণির নয়। ফলে প্রথম শ্রেণি বা দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরি খোঁজা একজন মেধাবী কেন শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নেবে? অনেক উন্নত দেশেই প্রাথমিক শিক্ষকদের মানে শিক্ষকদেরই মর্যাদা সর্বাধিক। তাদের বেতন ও সুযোগ সুবিধাও বেশি। বড় বড় চাকরি ছেড়ে তাদের প্রধান লক্ষ্যই হয় শিক্ষকতা করা। এক্ষেত্রে চুড়ান্ত মেধাবীরা শিক্ষকতা পেশায় আসে। কিন্তু আমদের দেশে এটা ঘটছে না। বড় বড় ইঞ্জিয়াররা বড় বড় দালানকোঠা,বিল্ডিং তৈরি করেন। তবে এসবের থেকেও যা আজ বেশি দরকার তা হলো মানুষ। একমাত্র শিক্ষকরাই সে কাজটি করতে সক্ষম।

লেখক : প্রাবন্ধিক ও কলামিস্ট

আমার বার্তা/জেএইচ

ক্ষমতার অপব্যবহার সম্পর্কে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

ক্ষমতার অপব্যবহার একটি গুরুতর বিষয়, যা ব্যক্তি, সমাজ এবং জাতির জন্য ক্ষতিকর। ইসলামের দৃষ্টিতে ক্ষমতা

ব্রিটেনের রাজনীতিতে ছোট ভুলেও কড়া শাস্তি

বাংলাদেশের অবকাঠামো প্রকল্প থেকে ৩ দশমিক ৯ বিলিয়ন পাউন্ড আত্মসাতের অভিযোগের তদন্তে যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার

উদার গণতান্ত্রিক দেশ ও স্বৈরতান্ত্রিক শাসন

রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে বিংশ শতাব্দীর শেষ পর্যন্ত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কার্যকরী ছিল পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে। একবিংশ

নারীর ক্ষমতায়ন ও শিশুর কল্যাণ

স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে পারিবারিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক সমঅধিকার থেকে বঞ্চিত নারীদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য বিভিন্ন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বিদেশে অর্থপাচারে ফেঁসে যাচ্ছেন আলোচিত ব্যবসায়ী কুতুবউদ্দিন

এসএসএফ ডিজিকে কেন ‘টার্গেট’ করা হলো?

পুরান ঢাকায় 'নাইট ক্রিকেট টুর্নামেন্ট' অনুষ্ঠিত

সংস্কারের নামে অযথা সময়ক্ষেপণ উচিত হবে না: ডা. তাহের

পল্লবীতে সন্ত্রাসী ব্লেডবাবুকে কুপিয়ে হত্যা

শপথের দিনে ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা

রাজনীতিতে স্লোগান নয়, মেধা ও বুদ্ধির প্রতিযোগিতা চলছে: ফখরুল

গর্ভবতী-সন্তানসহ নারীরাও গুমের শিকার হয়েছিলেন: কমিশন

বিএনপিকে সংগঠিত করে দেশ মেরামত করতে হবে: তারেক রহমান

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সেই ১৯৩ জনের ফল স্থগিত

হজ ও ওমরাহ যাত্রীদের বিশেষ নির্দেশনা শাহজালাল বিমানবন্দরের

আগে সংস্কার না নির্বাচন, এটা একটা ফালতু বিতর্ক: মান্না

বিএনপির সদস্যপদ নবায়ন করলেন তারেক রহমান-মির্জা ফখরুল

যে কাজে আল্লাহ ভালোবাসবেন, মানুষেরও প্রিয় হওয়া যাবে

জবি ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার আগে ভেবে দেখুন: আলাল

ভূমি উপদেষ্টার দায়িত্ব পেলেন আলী ইমাম মজুমদার

ক্ষমতা নিয়েই নির্বাহী আদেশের ঝড় তোলার প্রতিশ্রুতি ট্রাম্পের

পুলিশি বাধায় শিক্ষা ভবনের সামনে ৩৫ প্রত্যাশীদের অবস্থান

স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক এমপি বাহারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা