ই-পেপার বুধবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২৫, ১ মাঘ ১৪৩২

‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ভবনের তালিকা করে ‘দায় শেষ’ সিসিকের

উমর ফারুক আল হাদী
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:০৫

অর্থ সঙ্কটে আটকে আছে ৪২ হাজার বহুতল ভবন পরীক্ষার উদ্যোগ

দুর্যোগ মোকাবিলায় নেই প্রস্তুতি

সিলেটে ‘ডাউকি ফল্ট’ ঘিরে ‘বড় ভূইছাল’ আতঙ্ক

ঘন ঘন ভূমিকম্পে কাঁপছে সিলেট। কাঁপছেন দেশের উত্তর-পূর্ব জনপদের মানুষ। এ কম্পন ‘বড় ভূইছাল’ আতঙ্ক ছড়িয়েছে, দুশ্চিন্তা বাড়িয়েছে জনমনে। গত ৯দিনের ব্যবধানে দেশে তিন দফা ভূমিকম্প হয়েছে। এর দু’টিরই উৎপত্তিস্থল ছিল সিলেট সীমান্ত। ছোট থেকে মাঝারি মাত্রার এই ভূমিকম্পে তেমন ক্ষয়ক্ষতি না হলেও বড় মাত্রার ভূমিকম্পে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, এ ধরনের ছোট ছোট ভূমিকম্প বড় আকারের ভূমিকম্পের পূর্বাভাস।

এদিকে ভূমিকম্পের ‘ডেঞ্জার জোন’ থাকা ‘ডাউকি ফল্ট’ উদ্বেগ আতঙ্ক ছড়ালেও সিলেটে দুর্যোগ মোকাবিলায় প্র্রস্তুতি শূন্যের কোঠায়।

সংশ্লিষ্টরাও স্বীকার করেছেন সিলেট ৭ মাত্রার ভূমিকম্প হলে যে ধরনের ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে তা মোকাবিলায় প্র্রস্তুতি নেই।

জানা গেছে, সাধারণত ১০০ বছর পরপর বড় ধরনের ভূমিকম্প আঘাত হানে ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চলে। সর্বশেষ ১৮৯৭ সালে ৮ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্পে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল গোটা সিলেট। সেই ঘটনার ১২৬ বছর অতিক্রম হওয়ায় আবারও সিলেট অঞ্চলে ভূমিকম্পের শঙ্কা দেখা দিয়েছে।

গবেষকরা বলছেন, ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশ ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকা। ইন্ডিয়ান, ইউরোপিয়ান এবং বার্মিজ এ তিনটি গতিশীল প্লেটের সংযোগস্থলে বাংলাদেশের অবস্থান। বাংলাদেশের সিলেট ও ভারতের আসাম মিলিয়ে ডাউকি চ্যুতি পূর্ব-পশ্চিমে প্রায় তিনশ’ কিলোমিটার বিস্তৃত। এই প্লেট দুটির ঘর্ষণের ফলে প্রায়ই সিলেট অঞ্চলে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এর আগে, ১৮৯৭ সালে ‘ডাউকি ফল্টে’ ৮ দশমিক ৭ মাত্রার একটি ভূমিকম্প হয়েছিল। ওই ভূমিকম্পের উৎস ছিল ঢাকা থেকে ২৫০ কিলোমিটার দূরে। সে সময় ভূমিকম্পে আহসান মঞ্জিলসহ ১০টি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

১৮৯৭ সালের ভূমিকম্প সিলেটে ‘বড় ভূইছাল’ নামে পরিচিত। সে সময় মারা যান সিলেটে দেড় লাখেরও বেশি মানুষ। বর্তমানে এই অঞ্চলে হওয়া ঘন ঘন ছোট ভূমিকম্পগুলো বড় ভূমিকম্পের আগাম সংকেত বলেও মন্তব্য করেন বিশেষজ্ঞরা।

এ ব্যাপারে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পুর ও পরিবেশ কৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. জহির বিন আলম বলেন, বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল সিলেটের পুরোটাই ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকা। যেকোনো সময় বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। গত ১০/১২ বছরে সিলেটে অনেকটা নীতিমালা মেনে ভবন তৈরি হয়েছে। যে কারণে নতুন নির্মিত বহুতল ভবনগুলো কম ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তবে এর আগে নীতিমালা না মেনে গড়ে ওঠা ভবন শঙ্কার কারণ।

গবেষকদের মতে, সাধারণত রিখটার স্কেলে ৫ এর ওপরে গেলে মাঝারি মাত্রার ভূমিকম্প বলা হয়। এর নিচে হলে তাকে মৃদু কম্পন হিসেবে গণ্য করা হয়। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের ভূখণ্ডে উৎপত্তি সবচেয়ে বেশি মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছিল চলতি বছরের ১৪ আগস্ট। যার মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৫। ওইদিন রাত ৮টা ৪৯ মিনিটের দিকে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়। ওই ভূমিকম্পে রাজধানীসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকা কেঁপে ওঠে। মাঝারি মাত্রার এই ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের সিলেটের কানাইঘাট এলাকায়। গভীরতা ছিল মাত্র ১০ কিলোমিটার।

এরপর ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশে চারটি ভূমিকম্প হয়েছে। এর মধ্যে ১৭ সেপ্টেম্বর দুপুর ১২টা ৫০ মিনিটে ঢাকা ও এর উত্তরের কয়েকটি জেলায় হালকা ভূমিকম্প অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে এই কম্পনের মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ২, যা মাত্রা অনুযায়ী হালকা ভূমিকম্প হিসেবে ধরা হয়। ১১ সেপ্টেম্বর সিলেট এলাকায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়, যার উৎপত্তিস্থল ছিল ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে। তার আগে ৯ সেপ্টেম্বর আরেকটি ভূমিকম্প অনুভূত হয়। তার উৎপত্তিস্থল ছিল ভারতের আসামের কাছাড় এলাকা। ২৯ আগস্ট বাংলাদেশে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এর উৎপত্তিস্থলও ছিল সিলেট।

এ ছাড়া গত এক বছরে বাংলাদেশে ১৭টি ভূমিকম্প হয়েছে। এর মধ্যে তিনটি ভূমিকম্প ছিল ৫ মাত্রার বেশি।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সিলেটে গত এক দশকে গড়ে ওঠা দুই শতাধিক ভবনেও ভূমিকম্প মোকাবিলায় নেই যথাযথ ব্যবস্থা। দ্বিতল বা তার চেয়ে বেশি উচ্চতার ভবন নির্মাণের জন্য ফায়ার সার্ভিসের ‘সেফটি প্যান’ ছাড়পত্র গ্রহণ করার বিধান থাকলে ভবন মালিকরা এ ধরনের কোনো ছাড়পত্র নেননি। দুর্যোগ দেখা দিলে নিরাপদে বের হওয়ার জন্য প্রতিটি ভবনে জরুরি বহির্গমন রাস্তা, অগ্নি নির্বাপণের জন্য পানি, ড্রাই পাউডার ও ফায়ার এক্সটিংগুইশারের ব্যবস্থা রাখা বাধ্যতামূলক। একইভাবে ৫ হাজার বর্গফুটের বেশি আয়তনের একতলা ভবনের ক্ষেত্রেও ফায়ার সার্ভিসের এ নীতিমালা প্রযোজ্য। কিন্তু এসব ব্যবস্থা না রেখেই সিলেটে একের পর এক গড়ে ওঠছে আকাশচুম্বী বহুতল ভবন।

গবেষকরা জানিয়েছেন, অপরিকল্পিত বাসাবাড়ি নির্মাণের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হবে নগরীর শাহজালাল উপশহর, আখালিয়া, বাগবাড়ী, মদিনা মাকের্ট প্রভৃতি এলাকা। বাণিজ্যিক ভবন ও ইমারতের পাশাপাশি নগরীতে অপরিকল্পিত ও ঝুঁকিপূর্ণ অনেকগুলো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও রয়েছে। গবেষণার তথ্যমতে, সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বহু বেসরকারি হাসপাতাল রয়েছে যেগুলো ভূমিকম্পের সময় ধসে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। আর এসব সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল ধসে পড়লে প্রাণহানি আরও বেড়ে যাবে।

কয়েক বছর আগে বাংলাদেশ, জাপান ও শ্রীলঙ্কার একটি বিশেষজ্ঞ দল সিলেট নগরীর ছয় হাজার ভবনের ওপর জরিপ চালিয়ে এই গবেষণা রিপোর্ট তৈরি করে। এই গবেষণায় দলে ছিলেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পুর ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. জহির বিন আলম।

তিনি বলেন, ‘ভূমিকম্পের দিক থেকে সিলেট মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে থাকলেও তাৎক্ষণিক ক্ষতি-হ্রাস ও উদ্ধার কাজ চালানোর জন্য সিলেটে আধুনিক কোনো যন্ত্রপাতি নেই।’ তিনি ভূমিকম্পের ঝুঁকি মাথায় রেখে এখনই প্র্রস্তুতি নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, ‘সিলেটের ৭৪.৪ শতাংশ ভবনই ভূমিকম্পের কথা চিন্তা না করে তৈরি করা হয়েছে। এগুলো ভূমিকম্প প্রতিরোধকভাবে নির্মাণ করা হয়নি। ফলে ৭ মাত্রার ভূমিকম্প হলেই ৮০ শতাংশ বহুতল ভবন ভেঙে পড়তে পারে।’

ভূমিকম্পবিষয়ক বিভিন্ন প্রকাশনা থেকে জানা যায়, ভূমিকম্পের মাত্রা অনুসারে বাংলাদেশ তিনটি ভূকম্পন বলয়ে বিভক্ত। এর মধ্যে ১ নম্বর বলয়ে রিখটার স্কেলে ৭ থেকে ৯ বা তার অধিক মাত্রার ভূমিকম্প হতে পারে। আর এই ১ নম্বর বলয়েই সিলেটের অবস্থান। এই বলয়ে আরও রয়েছে ময়মনসিংহ ও রংপুর।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সিলেট অফিসের সহকারী পরিচালক মো. শহিদুর রহমান জানান, সিলেট ফায়ার সার্ভিসের কাছে নগরীর প্রায় ২শ’ বহুতল ভবনের তালিকা রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় অর্ধেক ভবন মালিক ফায়ার সার্ভিস থেকে প্রাথমিক অনুমোদন নিলেও চূড়ান্ত ছাড়পত্র নেননি কেউই। ফায়ার সার্ভিসের নীতিমালা না মেনে গড়ে ওঠা ভবনগুলোতে ধস বা অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে ব্যাপক প্রাণহানির আশঙ্কা রয়েছে। ছাড়পত্রহীন ভবনগুলোর বিরুদ্ধে শিগগিরই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে জরিমানা করা হবে।

এদিকে ২০২১ ও ২২ সালে কয়েক দফা ভূমিকম্পের পর ঝুঁকি মোকাবিলায় ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ভেঙে ফেলা, সব বহুতল ভবনের ভূমিকম্প সহনীয়তা পরীক্ষাসহ কিছু উদ্যোগ নেয় সিলেট সিটি কর্পোরেশন। কয়েকটি ভবন বিশেষজ্ঞদের পরীক্ষার পর ২০২১ সালের ৩০ মে নগরীর ২৫টি ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের তালিকা প্রকাশ করে সিসিক। ওই দিনই নগরীর সুরমা মার্কেট, সিটি সুপার মার্কেট, মধুবন সুপার মার্কেট, সমবায় মার্কেট, মিতালী ম্যানশন ও রাজা ম্যানশন নামের সাতটি বিপণিবিতানকে ১০ দিন বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয়া হয়। একই সময়ে নগরীর প্রায় ৪২ হাজার বহুতল ভবন পরীক্ষার উদ্যোগ নিয়েছিল সিলেট সিটি কর্পোরেশন (সিসিক)। কিন্তু অর্থসঙ্কটে সেই উদ্যোগ আর এগোয়নি। আর নির্ধারিত ১০ দিন পর কোনো সংস্কার ছাড়াই খুলে দেয়া হয় বন্ধ করা ভবনগুলো। এখনো এগুলোতে স্বাভাবিক কার্যক্রম চলছে।

এ ব্যাপারে সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী নুর আজিজুর রহমান বলেন, ১০টি অতি ঝুঁকিপূর্ণ ভবন বন্ধ করার নির্দেশনা আমরা দিয়েছিলাম। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনে এগুলো সংস্কার করার জন্যও আমরা মালিকপক্ষকে বলেছিলাম। কিন্তু তারা তা শুনেননি। আবার ভবনগুলো ভাঙতে গেলে তারা আদালতে মামলা করে বসেন।

৪২ হাজার ভবন পরীক্ষার উদ্যোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরা নগরীর ৪২ হাজার ভবনে ভূমিকম্পের সহনীয়তা নিয়ে প্রকৌশলগত বিস্তারিত মূল্যায়নের উদ্যোগ নিয়েছিলাম। নগরীর ৪০-৪২ হাজার ভবন পরীক্ষা করাতে ২৫-৩০ কোটি টাকার প্রয়োজন। কিন্তু সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে এই খাতে এত বিশাল অঙ্কের টাকা খরচ করার মতো তহবিল নেই।

তিনি বলেন, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের বর্তমান আয়তন ৭৯.৫ কিলোমিটার। ২০২১ সালে সীমানা বর্ধিত করার পূর্ব পর্যন্ত আয়তন ছিল ২৬.৫ বর্গকিলোমিটার। পূর্বের আয়তনের তালিকাভুক্ত হোল্ডিংয়ের সংখ্যা প্রায় ৭৪ হাজার। এর মধ্যে ২ থেকে ২১ তলা পর্যন্ত ভবন রয়েছে ৪১ হাজার ৯৯৫টি। সীমানা বাড়ানোর পর ভবনের সংখ্যা আর জরিপ করা হয়নি।

ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের সিনিয়র মেট্টোালজিস্ট মুমিনুল ইসলাম বলেন, বিগত বছরগুলোর ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায়, সিলেটে একদিনে চারবারও ভূমিকম্প হয়েছে। এটা সত্যিই ভয়ের কারণ। সিলেট অঞ্চল দীর্ঘদিন ধরেই ভূমিকম্পের ঝুঁকির মধ্যে। বিশেষ করে তিনটি প্লেটের সংযোগস্থলে বাংলাদেশ। মূলত; ডাউকিতে ভূ-গর্ভে বড় ধরনের ফল্ট, সাব ফল্ট লাইন রয়েছে। ফল্ট টেকটোনিক প্লেটের সংযোগস্থলকে বোঝায়। এর আশপাশে সাব ফল্ট লাইন থাকে। যা আমপাতার রেখার মতো।

তিনি বলেন, ভূমিকম্পের প্রি-শক ও আফটার-শক থাকে। অনেক সময় বড় ভূমিকম্পের আগে ছোট কম্পন হয়। আবার বড় ভূমিকম্প হলে তারপর ছোট ছোট কম্পন হয়। তাছাড়া প্রিসক কম্পন হলে একটি লাভ আছে, তা হলো বড় ভূমিকম্পন হওয়ার আশঙ্কা থাকলে সেগুলোর শক্তি অনেকটা কমে আসে। এরপরও যেহেতু সিলেট অঞ্চল ভূমিকম্প প্রবণ। সেজন্য সতর্ক থাকতে হবে। তাছাড়া ওই অঞ্চলে বড় ভূমিকম্পের ইতিহাস আছে।

এবি/ জেডআর

রাষ্ট্রীয় মূলনীতি ও দেশের সাংবিধানিক নাম বদলের সুপারিশ

একগুচ্ছ সুপারিশসহ প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের কাছে আজ বুধবার (১৫ জানুয়ারি) প্রতিবেদন জমা দিয়েছে অধ্যাপক

সাময়িক বরখাস্ত হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আলেপ উদ্দিন

বরিশালে রেঞ্জ ডিআইজির কার্যালয় সংযুক্ত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আলেপ উদ্দিনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। সম্প্রতি

যুক্তরাষ্ট্রে সরকার পরিবর্তনে সম্পর্ক হোঁচট খাবে না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সরকার পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কে হোঁচট খাবে না বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন

বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগ করতে জাপানের প্রতি রাষ্ট্রপতির আহ্বান

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বাংলাদেশের অবকাঠামো, অটোমোবাইল, আইসিটিসহ উদীয়মান বিভিন্ন খাতে আরও বিনিয়োগ করতে জাপানের প্রতি
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাষ্ট্রীয় মূলনীতি ও দেশের সাংবিধানিক নাম বদলের সুপারিশ

সাময়িক বরখাস্ত হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আলেপ উদ্দিন

সুপার ওভারে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি সারল বাংলাদেশ

যুক্তরাষ্ট্রে সরকার পরিবর্তনে সম্পর্ক হোঁচট খাবে না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগ করতে জাপানের প্রতি রাষ্ট্রপতির আহ্বান

মাসে ৩ হাজার টাকা পাবেন সুবিধাবঞ্চিত ঢাবি ছাত্রীরা

সিস্টেম লসের নামে চুরি বন্ধ হলে গ্যাসের দাম বাড়ানো লাগে না

টিউলিপের পদত্যাগে এবার তোপের মুখে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

সবার আগে যুব ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ফ্যাসিবাদ মুক্ত হওয়া উচিত ছিল

শৈশবের বন্ধুদের কবিতা আবৃত্তি করে শোনালেন মির্জা ফখরুল

উইজডেনের বর্ষসেরা ওয়ানডে একাদশে তাসকিন

সংবাদিক মানিক সাহা হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তে বিশেষ কমিটি গঠনের দাবি

ভ্যাট-ট্যাক্স বৃদ্ধির প্রতিবাদে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তুলবে হবে

অবশিষ্ট ডাটা নিয়ে নতুন নির্দেশনা দিল বিটিআরসি

টিউলিপ ও পুতুলের বিরুদ্ধে আরও দুর্নীতির অনুসন্ধান

ঠাকুরগাঁও সীমান্তের ওপারে বিএসএফের হাতে বাংলাদেশি আটক

তামাকে রাজস্বের চেয়ে রোগের চিকিৎসা ব্যয় বেশি: ফরিদা আখতার

দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত সাংবাদিকসহ ১২ জন ঢামেকে ভর্তি

রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে কমিশন গঠন

হত্যার বিচার না করতে পারলে আমাদের বাঁচার অধিকার নেই: আইন উপদেষ্টা