ই-পেপার বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২

খেজুর গুড়ের বাণিজ্যিক গুরুত্ব ও সম্ভাবনা

মো. জিল্লুর রহমান:
১৩ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:৫৬

খেজুরের রস ও গুড় পছন্দ করে না, এমন বাঙালি খুঁজে পাওয়া সত্যিই দুষ্কর। একসময় শীত আসলেই মায়ের হাতে বানানো হরেক রকমের পিঠা-পুলি খাওয়ার ধুম পড়ে যেত। শীত মৌসুম এলে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যের প্রতীক মধুবৃক্ষ বলে খ্যাত ‘খেজুর গাছ’কে ঘিরে জনপদে উৎসব মুখর পরিবেশ বিরাজ করত। শীত মৌসুমে খেজুর রস দিয়ে তৈরি গুড়, পাটালি, পিঠা, পায়েস ইত্যাদি নিয়ে গ্রামবাসীরা অতিথিদের আপ্যায়নে চেষ্টা করত। কিন্তু সেই খেজুরের রসের দানা গুড়, ঝোলা গুড়ের ঘ্রাণ এখন আর গ্রামের হাট বাজারে খুব একটা দেখা যায় না। সবাই শীতের ঐতিহ্য মিষ্টি খেজুরের রসের স্বাদ আজ ভুলতে বসেছে।

তবে ইদানিং বাণিজ্যিকভাবে খেজুর গুড়ের উৎপাদন ও বিপণন একটি সম্ভাবনায় লাভজনক পেশা হিসাবে গড়ে উঠেছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে খেজুর গুড়কে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে বেশ কিছু উদ্যোক্তা। উদ্যোক্তরা মানসম্মত খেজুর গুড়ের উৎপাদন, বিপণন ও বাণিজ্যের সাথে জড়িত। এসব উদ্যোক্তাদের অনেকেই অন্যলাইনে ব্যবসার প্রসার ও বিস্তারের জন্য কাজ করছে। অবশ্য একসময় শীত মৌসুমে বাংলাদেশের গ্রামগুলোতে গাছিরা খেজুরগাছ থেকে রস নামানো ও গুড় তৈরির কাজটি নিজেরাই করতেন। রসের একটি অংশ নিতেন গাছি, একটি অংশ পেতেন গাছের মালিক। কিছুটা নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে বাজার বন্দরে বিক্রি হতো। কয়েক বছর ধরে এই সনাতন ব্যবস্থা থেকে খেজুর গুড় উৎপাদন অনেকটা বাণিজ্যিক রূপ পেয়েছে। দেখা দিয়েছে নতুন বাণিজ্যিক সম্ভাবনা। এখন মৌসুম এলেই খেজুরগাছ রীতিমতো ইজারা দেওয়া হয়। কোনো কোনো এলাকায় খেজুরগাছ বাণিজ্যিকভাবে লাগানো হয়। এই প্রক্রিয়ায় রস নামানো ও গুড় তৈরির কাজটি কোথাও কোথাও মজুরি ভিত্তিক পেশা হিসেবে দাঁড়িয়েছে।

দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের যশোর, কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, ফরিদপুর, মাদারীপুর ও খুলনা জেলা বরাবরই খেজুরগাছ, গুড় ও রসের জন্য বিখ্যাত ছিল। এসব এলাকায় এক সময় অর্থকরী ফসল বলতে খেজুর গুড়ের বেশ কদর ছিল। যশোরের ঐতিহ্যবাহী গুড় পাটালির ইতিহাস অনেক প্রাচীন। যশোরের খেজুরের রস ও গুড় স্বাদে, গন্ধে অতুলনীয়। সাত আট বছর আগেও শীতকালে এসব এলাকার গাছিরা খেজুর গাছের রস সংগ্রহে খুবই ব্যস্ত সময় কাটাতেন। তারা খেজুরের রস ও পাটালী গুড় বিক্রি করে বিপুল অংকের টাকা আয় করতেন। তবে সাম্প্রতিককালে খেজুর গুড়ের বাণিজ্যিক সম্ভাবনা কাজে লাগিয়ে রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর, কুড়িগ্রাম, চাপাইনবাবগঞ্জ ইত্যাদি জেলায়ও বেশ কিছু উদ্যোক্তা তৈরি হয়েছে। জানা যায়, শুধু বৃহত্তর রংপুরের পাঁচ জেলা- লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, রংপুর ও নীলফামারীতে প্রায় ১০০টি পয়েন্টে খেজুরের গুড় তৈরি হচ্ছে। শীত মৌসুমে গুড় তৈরির অস্থায়ী কারখানাগুলোতে গড়ে প্রতিদিন ১৫ মেট্রিক টন খেজুরের গুড় উৎপাদন হচ্ছে। উৎপাদিত বেশিরভাগ গুড় স্থানীয়রাই সরাসরি কারখানা থেকে কিনে নিচ্ছে এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ ও বিপণন করছে।

এবছর রাজশাহীতে শীতের শুরু থেকেই গাছিরা খেজুরের রস সংগ্রহ শুরু করছে। সেই রস থেকে বিশেষ উপায়ে তৈরি হচ্ছে খেজুর গুড়। রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা যায়, চলতি মৌসুমে (২০২৩-২৪) রাজশাহীতে মোট ১১ লাখ ৮ হাজার ১৮টি খেজুর গাছ থেকে (৫৪১ দশমিক ৩৭ হেক্টর জমিতে) ৮৮ লাখ ৬৪ হাজার ১৪৬ কেজি বা ৮ হাজার ৮৬৪ মেট্রিকটন গুড় উৎপাদন হবে। আর বিক্রি হবে ১৪১ কোটি ২০ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। অনলাইনের বাজার ধরলে মোট গুড় বিক্রি হবে ১৫০ কোটি টাকার বেশি। উক্ত তথ্য মতে, আম, পান যেমন রাজশাহীর অর্থনীতির চাকাকে বেশ সচল করেছে ঠিক তেমনি খেজুর গুড়। বর্তমানে হাট-বাজারগুলোতে বিক্রির পাশাপাশি শিক্ষিত যুব-সমাজ অনলাইনে গুড় বিক্রি করছে।

উপরোক্ত তথ্য সূত্রে আরও জানা যায়, দেশজুড়ে রাজশাহীর আমের যেমন খ্যাতি, তেমনই খেজুর গুড়ের সুখ্যাতি। জেলার গাছিরা শীতের মৌসুমে গাছ থেকে রস সংগ্রহের পরে প্রক্রিয়াজাত করে এ গুড় তৈরি করেন। উৎপাদিত গুড় কেনাবেচা হয় উপজেলার হাটগুলোতে। সেখান থেকে কিনে পাইকাররা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিক্রি করে। এসব গুড় বর্তমানে দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে। অর্জন হচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রা। এ অঞ্চলের খেজুর গুড় খুবই সুস্বাদুও। জানা যায়, রাজশাহীর বিভিন্ন উপজেলায় প্রচুর খেজুর বাগান রয়েছে। এছাড়া সড়কপথ, পতিত জমি ও বাড়ির আঙিনাতেও রয়েছে খেজুর গাছ। শীতে এসব গাছ হয়ে ওঠে গাছিদের কর্মসংস্থানের উৎস। একজন গাছি প্রতিদিন ৪৫ থেকে ৫০টি খেজুর গাছের রস আহরণ করে। বিকেলে গাছে কোর (মাটির তৈরি হাড়ি) লাগিয়ে আসেন। আর সকালে রসভর্তি কোর নামান গাছিরা। তারা খেজুরের রস ও গুড় তৈরিকে কেন্দ্রে করে বছরের আড়াই থেকে তিন মাস ব্যস্ত থাকেন।

অন্যদিকে, যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্য মতে, যশোরের খেজুরের গুড় একটি জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। এ গুড়ের সুনাম দেশব্যাপী। কৃষি বিভাগের প্রচেষ্টায় বিগত বছরগুলোতে রস আহরণ ও গুড় উৎপাদন বেড়েছে। কৃষি বিভাগের তথ্য মতে, জেলায় প্রায় ২৩ লাখ খেজুরের গাছ আছে এবং এর মধ্যে সাড়ে ৩ লাখ গাছ থেকে রস আহরণ করে ৬ হাজার ৫০০ গাছি। ২০২৪ সালে ৩ হাজার ৪০ মেট্রিক টন গুড় উৎপাদন হয়েছিল এবং চলতি বছর ৩ হাজার ১শ' মেট্রিক টন উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ বছর গুড়ের দাম বেশ ভালো, ফলে কৃষক লাভবান হবে বলে ধারণা করা হয়।

খেজুর গুড়ের ব্যবসায়িক সম্ভাবনা ও গুরুত্ব নিয়ে প্রথমবারের মতো রাজশাহীর দুর্গাপুরের এক খেজুরবাগানে ৯ নভেম্বর ২০২৪ দিনব্যাপী এক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। ‘গুড় ব্যাপারীদের আড্ডাখানা’ নামের একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্মের উদ্যোগে সম্মেলনে 'ঐতিহ্যের পথে প্রজন্মের সাথে’ স্লোগান নিয়ে সারাদেশের ১৬০ জন খেজুর গুড়চাষি ও ব্যবসায়ী অংশ নেয় এবং আলোচনায় মানসম্মত খেজুর গুড় উৎপাদন ও বিপণনপ্রক্রিয়া এবং জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন সম্পর্কে স্থান পায়। ব্যতিক্রমধর্মী এ সম্মেলনে আগত অতিথিদের আপ্যায়নে ছিল খেজুরের রস, গুড়ের চা, ভাত খাওয়ার পর ডেজার্ট হিসেবে ছিল ঘ্রাণ ছড়ানো নতুন খেজুরের গুড়। শেষ আকর্ষণ ছিল খেজুর রসের হাঁড়ি ভাঙা, পুরস্কার ছিল খেজুরপাতার শীতলপাটি এবং খেজুরপাতা দিয়ে ছবি তোলার ফ্রেমও বানানো হয়েছিল। জানা যায়, এই আয়োজন ছিল দেশের খেজুর গুড় উৎপাদনকারী ও ব্যবসায়ীদের প্রথম সম্মেলন। ব্যতিক্রমী এই সম্মেলনে যাঁরা যোগদান করেন, তাঁদের অধিকাংশই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করেছেন বা করছেন। তাঁরা চাকরির দিকে তাকিয়ে না থেকে নিজেরাই উদ্যোক্তা হয়েছেন। সৃষ্টি করেছেন কর্মসংস্থান।

সম্মেলনে আগত একজন উদ্যোক্তা জানান, তিনি অর্গানিক পণ্য উৎপাদন করেন। অনলাইন ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন পণ্য নিয়ে গ্রুপ আছে কিন্তু; গুড় নিয়ে গ্রুপ নেই। তিনি এই গ্রুপ গঠনের জন্য তাঁর ফেসবুক পেজ থেকে সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তাদের আহ্বান জানান। প্রথমে ১৭ জন চাষি ও ব্যবসায়ী সাড়া দেন। দুই মাসের মাথায় সারা দেশের ৩০০ জনের বেশি যুক্ত হন এই গ্রুপে। অনুষ্ঠানে খেজুর গুড়ের ইতিবাচক– নেতিবাচক প্রচার নিয়ে আরেকজন উদ্যোক্তা জানালেন, আইনের ভাষায় ভেজাল খাদ্য কী, ভেজাল প্রমাণ হলে কী শাস্তি হতে পারে, খেজুর গুড় উৎপাদন ও বিপণনকারীদের কী সতকর্তা অবলম্বন করতে হবে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। তাছাড়া গুড়ের গুণগত মান ঠিক রাখার প্রক্রিয়া নিয়ে জানালেন, গুড় ভালো করতে হলে ভালো গাছ, ভালো গাছি লাগবে। তিনি জানান, ‘ইউরোপে গুড়ের চকলেটের চাহিদা রয়েছে। আমরা করতে পারলে এই গুড়কে ঘিরে দেশে শিল্পকারখানা গড়ে উঠতে পারে।’ সম্মেলনে আরেকজন উদ্যোক্তা বলেন, খেজুর গুড়ের ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় ঐতিহ্য হারাতে বসেছিল। অনেক খেজুরগাছ কাটা পড়ছিল। বিগত কয়েক বছরে অনলাইন উদ্যোক্তাদের কারণে খেজুর গুড়ের সম্ভাবনা ও গ্রহণযোগ্যতা বেড়েছে। যে কারণে চাষিরা ভালো দাম পাচ্ছেন। নতুন করে খেজুরগাছ রোপণ হচ্ছে।

তাছাড়া, যশোরের চৌগাছায় উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণের উদ্যোগে গত ৭ জানুয়ারি ২০২৫ খেঁজুর গাছ কাটা গাছিদের এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনের এ সমাবেশে শতাধিক গাছি অংশগ্রহণ করেন। মূলত চাষের পাশা-পাশি চলতি শীত মৌসুমে খেজুর গাছ থেকে রস সংগ্রহ কাজে উৎসাহিত করতেই কৃষকদের এ সমাবেশ করা হয়। এ সমাবেশে উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে প্রায় শতাধিক গাছি অংশ গ্রহণ করেন। উক্ত সমাবেশে জানানো হয়, আগামী ১লা মাঘ থেকে ৩ দিন ব্যাপী উপজেলা চত্বরে গুড় মেলা অনুষ্ঠিত হবে।

জানা যায়, দেশে ও বিদেশে খেজুর রস ও এর গুড়ের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। পরিকল্পিত উপায়ে এর উৎপাদন বাড়াতে পারলে গ্রামীণ জনপদের কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে এটি ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারে। তাছাড়া, গ্রামীণ অর্থনীতিতে এর গুরুত্ব বিবেচনা করে সরকারি উদ্যোগে এর বাণিজ্যিক সম্প্রসারণ করা দরকার। তরুণ উদ্যোক্তাদের যথাযথ পরিকল্পনা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এ ব্যবসায় যুক্ত করতে পারলে দেশের জাতীয় অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখার পাশাপাশি বিদেশে রপ্তানি করে বৈদেশিক মূদ্রাও অর্জন করা সম্ভব।

একসময় দেশের চাহিদা মিটিয়ে ইউরোপসহ বিশ্বের অনেক দেশে খেজুরের গুড় রফতানি হতো। এজন্য সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে বেশি বেশি খেজুর গাছ রোপণ করা প্রয়োজন এবং গাছালীদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে খেজুরের রসের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনা দরকার। স্থানীয় প্রশাসনের উদাসীনতা ও কঠোর নজরদারীর অভাবে ইটের ভাটায় অবাধে খেজুরগাছসহ ফলবান বৃক্ষ পোড়ানোর কারণে খেজুর বৃক্ষের বিরাট অংশ উজার হয়ে যাচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে একসময় হয়তো খেজুর রসের ঐতিহ্য হারিয়ে যাবে। খেজুরের রসের পিঠা পায়েশ তখন শুধুই স্মৃতির রোমন্থন হয়ে বেঁচে থাকবে। এজন্য খেজুর গাছ যাতে আমাদের গ্রামীণ অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে সেজন্য পরিকল্পিত উপায়ে এবং বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে এ গাছের সংখ্যা বাড়াতে হবে। এর অর্থনৈতিক গুরুত্ব, ঐতিহ্য ও বাণিজ্যিক সম্ভাবনাকে বিবেচনা করে একে বাঁচিয়ে রাখতে হবে।

লেখক: গবেষক ও কলামিস্ট, যুক্তরাজ্য।

আমার বার্তা/জেএইচ

বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব এবং বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট

জনগণের মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা একটি জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্রের অপরিহার্য দায়িত্ব। তবে, বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমান

এনটিআরসিএ নামকরণের সার্থকতা যথেষ্ট যৌক্তিক

NTRCA এর পূর্নাঙ্গ রূপ N= Non, T= Trusted, R= Researches and, C= Corrupted,  A= Authority.

ভূমিকম্প কেন হয় এবং নরসিংদী এর কেন্দ্র কেন? এ নিয়ে কিছু কথা

ভূমিকম্প সৃষ্টি হয় ভূত্বকের গভীরে। ভূমিকম্প যেখানে সৃষ্টি হয়, তাকে বলা হয় ভূমিকম্পের কেন্দ্রবিন্দু। কেন্দ্রবিন্দু

ভূমিকম্পের পরিমাপক রিখটার স্কেল: ভূমিকম্প পরিমাপের বিজ্ঞান

ভূমিকম্প মানবসভ্যতার ইতিহাসে এক অনিবার্য ও ভয়ংকর প্রাকৃতিক ঘটনা, যা পৃথিবীর ভূত্বকের অভ্যন্তরের শক্তি সঞ্চয়
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করলেন রাষ্ট্রপতি, প্রজ্ঞাপন জারি

ফের দিনে দুপুরে পুরান ঢাকায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা

সরাইলে জেএসডি প্রার্থীর সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়

একটি সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন অনুষ্ঠান আমাদের অঙ্গীকার: সিইসি

তফসিল ঘোষণা করায় নির্বাচন কমিশনকে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা

খালেদা জিয়ার অবস্থা সংকটাপন্ন, ভেন্টিলেশনে রেখে চলছে চিকিৎসা

আরও যেসব মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেলেন আদিলুর-রিজওয়ানা-আসিফ নজরুল

বিপিএল বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ হওয়া উচিত: অ্যালেক্স মার্শাল

দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনের মুখে বুলগেরিয়া সরকারের পদত্যাগ

অধিকার বুঝে নিন আর ভোটকে উৎসবে পরিণত করুন: সিইসি

তফসিল ঘোষণায় 'গণতন্ত্রের নতুন অধ্যায়' দেখছেন মির্জা ফখরুল

অসত্য তথ্য শেয়ার করাও শাস্তিযোগ্য অপরাধ: সিইসি

মালয়েশিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় ইউসিএসআই ও পিএইচপি এর মধ্যে সমঝোতা স্মারক

মনোনয়ন জমার শেষ তারিখ ২৯ ডিসেম্বর

আগামী নির্বাচন যত সহজ ভাবছেন, তত সহজ নয়: তারেক রহমান

মেট্রোরেলের টিকিটে ভ্যাট অব্যাহতির সুবিধা অব্যাহত থাকবে

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন-গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি: সিইসি

সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণা করছেন সিইসি

ভিসা জালিয়াতি রোধে আলাদা আইন করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

সচিবালয়ে আন্দোলন: কঠোর অবস্থানে সরকার, ৪ কর্মচারী পুলিশ হেফাজতে